বাড়ির সামনে পাঁচ রাউন্ড গুলিবৃষ্টি। তারপর থেকেই গ্যালাক্সি অ্যাপার্টমেন্টে সামনে ওয়াই প্লাস ক্যাটাগরি নিরাপত্তা। তার পরেও প্রাণভয় নাকি যাচ্ছে না সলমন খানের। তাঁর এক বন্ধু সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, ‘ভাইজান’ নাকি পানভেলে তাঁর খামারবাড়িতে স্থায়ী ভাবে থাকার কথা ভাবছেন। তিনি হয়তো আর গ্যালাক্সি অ্যাপার্টমেন্টে নাও থাকতে পারেন। বন্ধুর দাবি, এমনিতেই সলমন খামারবাড়ি থাকতে ভালবাসেন। বছরের বেশি সময় প্রকৃতির সান্নিধ্যে কাটাতে ভালবাসেন। এবার পুরোপুরি সেখানেই নাকি থিতু হবেন।
খামারবাড়িকে স্থায়ী আস্তানা বানানোর পিছনে আরও একটি কারণ রয়েছে। ‘বিগ বস’-এর সেট নাকি সলমনের খামারবাড়ির পাশেই। ফলে, ঠিকানাবদল তাঁর কাজের ক্ষেত্রেও সুবিধে হবে। যদিও হামলার পরেই মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডে সলমনের বাড়ির বাইরে বিশেষ নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছেন। তিনি নিজে গিয়ে দেখা করে এসেছেন ভাইজানের সঙ্গে। আশ্বস্ত করেছেন খানদানকে। অন্য দিকে, ‘ভাইজান’-এর দীর্ঘায়ু কামনা করে দিল্লিতে নিজামুদ্দিন চিস্তির দরগায় চাদর চড়ান অর্পিতা খান। রবিবার তিনি নিজেই চলে যান দিল্লিতে। ভিড় সরিয়ে পৌঁছে যান দরগায়। তাঁর সঙ্গেও ছিল কড়া নিরাপত্তা। ফ্লোরাল প্রিন্টেড পোশাকে, রীতি মেনে মাথা ঢেকে প্রার্থনায় অংশ নেন। বড় ভাইয়ের পাশাপাশি পরিবারের সবার জন্যও প্রার্থনা করেন তিনি।
বাংলার নতুন বছর একেবারেই ভাল কাটেনি সলমনের। ১৪ এপ্রিল ভোররাতে তাঁর বাড়ির সামনে পাঁচ রাউন্ড গুলি চালায় দু’জন দুষ্কৃতী। তারা বাইকে চেপে এসে গুলিবৃষ্টি করে পালিয়ে যায়। খবর ছড়াতেই আতঙ্ক তৈরি হয় পড়শিদের মনে। যদিও সেলিম খানের দাবি, আততায়ীরাও প্রচার চান। সেই জন্য সলমনের উপরে অকারণ হামলা। অন্য দিকে, হামলার দায় স্বীকার করেছে ডন লরেন্স বিষ্ণোই। তার হুমকি, এটা শুধুই ট্রেলার। ছবির এখনও বাকি।
খামারবাড়িকে স্থায়ী আস্তানা বানানোর পিছনে আরও একটি কারণ রয়েছে। ‘বিগ বস’-এর সেট নাকি সলমনের খামারবাড়ির পাশেই। ফলে, ঠিকানাবদল তাঁর কাজের ক্ষেত্রেও সুবিধে হবে। যদিও হামলার পরেই মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডে সলমনের বাড়ির বাইরে বিশেষ নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছেন। তিনি নিজে গিয়ে দেখা করে এসেছেন ভাইজানের সঙ্গে। আশ্বস্ত করেছেন খানদানকে। অন্য দিকে, ‘ভাইজান’-এর দীর্ঘায়ু কামনা করে দিল্লিতে নিজামুদ্দিন চিস্তির দরগায় চাদর চড়ান অর্পিতা খান। রবিবার তিনি নিজেই চলে যান দিল্লিতে। ভিড় সরিয়ে পৌঁছে যান দরগায়। তাঁর সঙ্গেও ছিল কড়া নিরাপত্তা। ফ্লোরাল প্রিন্টেড পোশাকে, রীতি মেনে মাথা ঢেকে প্রার্থনায় অংশ নেন। বড় ভাইয়ের পাশাপাশি পরিবারের সবার জন্যও প্রার্থনা করেন তিনি।
বাংলার নতুন বছর একেবারেই ভাল কাটেনি সলমনের। ১৪ এপ্রিল ভোররাতে তাঁর বাড়ির সামনে পাঁচ রাউন্ড গুলি চালায় দু’জন দুষ্কৃতী। তারা বাইকে চেপে এসে গুলিবৃষ্টি করে পালিয়ে যায়। খবর ছড়াতেই আতঙ্ক তৈরি হয় পড়শিদের মনে। যদিও সেলিম খানের দাবি, আততায়ীরাও প্রচার চান। সেই জন্য সলমনের উপরে অকারণ হামলা। অন্য দিকে, হামলার দায় স্বীকার করেছে ডন লরেন্স বিষ্ণোই। তার হুমকি, এটা শুধুই ট্রেলার। ছবির এখনও বাকি।
