আজকাল ওয়েবডেস্ক: বর্তমান বিশ্বে, সবাই তাদের ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তিত। কিন্তু দরিদ্র এবং অসংগঠিত ক্ষেত্রের শ্রমিকদের জন্য, এই উদ্বেগ আরও বেশি কারণ তাদের স্থায়ী চাকরি বা পেনশন নেই। তাদের সাহায্য করার জন্য, কেন্দ্রীয় সরকার ই-শ্রম কার্ড প্রকল্প শুরু করেছে। এই প্রকল্প লক্ষ লক্ষ পরিবারের জন্য একটি স্বস্তি। যোগ্য কর্মীরা এখন মাসিক আর্থিক সহায়তা পাবেন, যা তাদের জীবনে কিছুটা স্থিতিশীলতা আনবে।

ই-শ্রম কার্ড হল অসংগঠিত ক্ষেত্রের শ্রমিকদের সামাজিক সুরক্ষা দেওয়ার জন্য একটি কেন্দ্রীয় সরকারের কর্মসূচি। এই কার্ডের মাধ্যমে, সরকার কর্মীদের পেনশন, বিমা এবং অন্যান্য সুবিধা প্রদান করে। সম্প্রতি, সরকার ঘোষণা করেছে যে যোগ্য কর্মীরা মাসে ৫০০০ টাকা পর্যন্ত মাসিক সহায়তা পেতে পারেন।

ই-শ্রম কার্ড: গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এবং কীভাবে আবেদন করবেন?
ই-শ্রম কার্ড অসংগঠিত ক্ষেত্রের শ্রমিকদের সাহায্য করে। সরকার শ্রমিক এবং তাদের পরিবারকে অর্থ এবং অন্যান্য সুবিধা দেয়। প্রতি মাসে, তাদের বয়স এবং কাজের উপর ভিত্তি করে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ সরাসরি তাদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে যাবে।

এই প্রকল্পটি রিকশাচালক, গৃহকর্মী, নির্মাণ শ্রমিক, ছোট দোকান মালিক, দিনমজুর এবং নিম্ন আয়ের অন্যান্যদের সাহায্য করে।

কারা আবেদন করতে পারবেন এবং আপনার কী প্রয়োজন?

ই-শ্রম কার্ড পেতে:

বয়স ১৮ থেকে ৪০ বছর হতে হবে।

অসংগঠিত খাতে কাজ করতে হবে।

বার্ষিক আয় ২ লক্ষ টাকার কম হতে হবে।

একটি বৈধ ই-শ্রম কার্ড থাকতে হবে।

আপনার প্রয়োজন হবে:

আধার কার্ড

ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট পাসবুক

মোবাইল নম্বর

পাসপোর্ট সাইজের ছবি

আবেদন করার পদ্ধতি

ই-শ্রম ওয়েবসাইটে যান।

নিবন্ধন বিকল্পে ক্লিক করুন।

আপনার নাম, জন্ম তারিখ, ঠিকানা এবং আধার নম্বর পূরণ করুন।

আপনার নথি আপলোড করুন।

জমা দেওয়ার পরে, আপনি আপনার ই-শ্রম কার্ড নম্বর পাবেন।