আজকাল ওয়েবডেস্ক: ক্রেতা ও বিক্রেতাদের একই ছাদের তলায় আনতে এবার হস্তশিল্পমেলার আয়োজন করল নাবার্ড। নিউটাউন মেলা গ্রাউন্ডে শুক্রবার থেকে শুরু হল জশন-এ-কারিগরি: নাবার্ড হস্তশিল্পৎসব। এই মেলা চলবে আগামী ২ ডিসেম্বর পর্যন্ত। মেলার উদ্বোধন করেন ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্কের আঞ্চলিক অধিকর্তা আর কেশবন। ক্রেতাদের পছন্দের সঙ্গে তাল মিলিয়ে প্রান্তিক অঞ্চলগুলিতে বসবাসকারী শিল্পীরা কীভাবে নিজেদের বিকশিত করতে পারে তার ওপর জোর দেওয়া হয়। গ্রামীণ শিল্পীদের উৎপাদন বৃদ্ধির ব্যাপারে উৎসাহ দিতে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দেন বিভিন্ন বাণিজ্যিক ব্যাঙ্ক, আঞ্চলিক গ্রামীণ ব্যাঙ্ক ও সমবায় ব্যাঙ্কগুলির প্রতিনিধিরা।
শ্রী অরূপ কুমার, সিজিএম, সিডবিআই তার বক্তৃতায় গ্রামীণ কারিগরদের উন্নতি এবং ক্ষুদ্র-উদ্যোগ বৃদ্ধির জন্য সাশ্রয়ী মূল্যের ঋণের প্রাপ্যতার গুরুত্ব নিয়ে আলোচনা করেন। এছাড়াও, শ্রী বি কে ত্রিপাঠি, সিভিও, কোল ইন্ডিয়া এবং শ্রী অরবিন্দ কুমার সরকার, যুগ্ম পরিচালক, বি আই আর ডি,কলকাতা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। নাবার্ডের কলকাতা অফিসের জেনারেল ম্যানেজার দীপমালা ঘোষ বলেন, গ্রামীণ মহিলাদের আরো বেশি আর্থিকভাবে স্বনির্ভর করে তুলতেই এই উদ্যোগ।
মেলায় রাজ্যের বিখ্যাত তাঁত ও হস্তশিল্প এবং অনন্য পণ্য প্রদর্শন ও বিক্রি হচ্ছে। ২৪টি রাজ্যের ১৩০ জন শিল্পী উপস্থিত হয়েছেন। রয়েছে তসর শাড়ি, কুনবি শাড়ি, কোসা কটন, পানি থানি পেন্টিং, বেঙ্কটগিরি হ্যান্ডলুম শাড়ি, কাঠের কাজ, বিভিন্ন ধরনের হাতে তৈরি গয়না, ডোকরা, মিথিলা পেন্টিং, গ্লাস মোজা,ইক ল্যাম্প প্রভৃতি। বাঁকুড়ার ঘোড়া, ধনেখালির তাঁত, মেদিনীপুরের পিংলার পটচিত্র, দুই দিনাজপুরের বাঁশের কাজ, বর্ধমানের নতুনগ্রামের কাঠের পেঁচা, মজিলপুরের বাবুপুতুল রয়েছে এখানে। শিল্পের ঐতিহ্য থাকলেও অধিকাংশ ক্ষেত্রেই শিল্পীরা দাম পান না। ক্রেতাদের পক্ষেও সারা বাংলা তথা ভারত ঘুরে পছন্দের জিনিস কেনা সম্ভব হয় না। সেই কারণেই এই উদ্যোগ নেওয়া।
শ্রী অরূপ কুমার, সিজিএম, সিডবিআই তার বক্তৃতায় গ্রামীণ কারিগরদের উন্নতি এবং ক্ষুদ্র-উদ্যোগ বৃদ্ধির জন্য সাশ্রয়ী মূল্যের ঋণের প্রাপ্যতার গুরুত্ব নিয়ে আলোচনা করেন। এছাড়াও, শ্রী বি কে ত্রিপাঠি, সিভিও, কোল ইন্ডিয়া এবং শ্রী অরবিন্দ কুমার সরকার, যুগ্ম পরিচালক, বি আই আর ডি,কলকাতা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। নাবার্ডের কলকাতা অফিসের জেনারেল ম্যানেজার দীপমালা ঘোষ বলেন, গ্রামীণ মহিলাদের আরো বেশি আর্থিকভাবে স্বনির্ভর করে তুলতেই এই উদ্যোগ।
মেলায় রাজ্যের বিখ্যাত তাঁত ও হস্তশিল্প এবং অনন্য পণ্য প্রদর্শন ও বিক্রি হচ্ছে। ২৪টি রাজ্যের ১৩০ জন শিল্পী উপস্থিত হয়েছেন। রয়েছে তসর শাড়ি, কুনবি শাড়ি, কোসা কটন, পানি থানি পেন্টিং, বেঙ্কটগিরি হ্যান্ডলুম শাড়ি, কাঠের কাজ, বিভিন্ন ধরনের হাতে তৈরি গয়না, ডোকরা, মিথিলা পেন্টিং, গ্লাস মোজা,ইক ল্যাম্প প্রভৃতি। বাঁকুড়ার ঘোড়া, ধনেখালির তাঁত, মেদিনীপুরের পিংলার পটচিত্র, দুই দিনাজপুরের বাঁশের কাজ, বর্ধমানের নতুনগ্রামের কাঠের পেঁচা, মজিলপুরের বাবুপুতুল রয়েছে এখানে। শিল্পের ঐতিহ্য থাকলেও অধিকাংশ ক্ষেত্রেই শিল্পীরা দাম পান না। ক্রেতাদের পক্ষেও সারা বাংলা তথা ভারত ঘুরে পছন্দের জিনিস কেনা সম্ভব হয় না। সেই কারণেই এই উদ্যোগ নেওয়া।
