আজকাল ওয়েবডেস্ক: শনিবার দক্ষিণবঙ্গ সীমান্তের অধীনে ৬৮ ব্যাটালিয়ন, সীমা চৌকি রানাঘাটের সতর্ক জওয়ানরা একটি বিশাল সাফল্য অর্জন করেছে। সুনির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে, জওয়ানরা ওই এলাকা থেকে ১৭টি সোনার বারসহ এক চোরাকারবারীকে আটক করেছে। জব্দ করা সোনার ওজন আনুমানিক ১৬.৭ কেজি এবং এর আনুমানিক মূল্য ১০.২৩ কোটি টাকা। ওই চোরাকারবারী সোনার বারগুলো বাংলাদেশ থেকে ভারতে আনার চেষ্টা করছিল।
সীমা চৌকি রানাঘাট, ৬৮ ব্যাটালিয়নের জওয়ানরা সুনির্দিষ্ট খবর পেয়েছিল যে তাদের এলাকায় সোনার বিশাল চোরাচালান ঘটতে চলেছে। খবর পাওয়ার সাথে সাথে কমান্ডারের নেতৃত্বে জওয়ানদের দুটি দল সন্দেহজনক এলাকার রাস্তার পাশে অ্যাম্বুশ স্থাপন করে। সকালে জওয়ানরা একটি সন্দেহজনক বাইক আরোহীকে আসতে দেখে। বাইক আরোহী কাছে এলেই তাকে থামিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদের পাশাপাশি জওয়ানরা বাইক এবং আরোহীর শরীরে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে তল্লাশি করে। তল্লাশিকালে ওই ব্যক্তির কোমরে বাঁধা কাপড়ের বেল্টের ভিতর থেকে ১৭টি সোনার বার পাওয়া যায়। জওয়ানরা সোনা বাজেয়াপ্ত করে এবং বাইক চালককে গ্রেপ্তার করে। ধৃত পাচারকারীর নাম, আজর মন্ডল। সে উত্তর ২৪ পরগনার রাজকোলের বাসিন্দা।
জেরায় সে জানায়, বাংলাদেশের মাটিলা গ্রামের বাসিন্দা আলম মণ্ডলের কাছ থেকে এই জিনিসগুলি নিয়েছিল এবং ওই সোনার বার বনগাঁর এক ব্যক্তির কাছে হস্তান্তর করতে যাচ্ছিল।
সীমা চৌকি রানাঘাট, ৬৮ ব্যাটালিয়নের জওয়ানরা সুনির্দিষ্ট খবর পেয়েছিল যে তাদের এলাকায় সোনার বিশাল চোরাচালান ঘটতে চলেছে। খবর পাওয়ার সাথে সাথে কমান্ডারের নেতৃত্বে জওয়ানদের দুটি দল সন্দেহজনক এলাকার রাস্তার পাশে অ্যাম্বুশ স্থাপন করে। সকালে জওয়ানরা একটি সন্দেহজনক বাইক আরোহীকে আসতে দেখে। বাইক আরোহী কাছে এলেই তাকে থামিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদের পাশাপাশি জওয়ানরা বাইক এবং আরোহীর শরীরে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে তল্লাশি করে। তল্লাশিকালে ওই ব্যক্তির কোমরে বাঁধা কাপড়ের বেল্টের ভিতর থেকে ১৭টি সোনার বার পাওয়া যায়। জওয়ানরা সোনা বাজেয়াপ্ত করে এবং বাইক চালককে গ্রেপ্তার করে। ধৃত পাচারকারীর নাম, আজর মন্ডল। সে উত্তর ২৪ পরগনার রাজকোলের বাসিন্দা।
জেরায় সে জানায়, বাংলাদেশের মাটিলা গ্রামের বাসিন্দা আলম মণ্ডলের কাছ থেকে এই জিনিসগুলি নিয়েছিল এবং ওই সোনার বার বনগাঁর এক ব্যক্তির কাছে হস্তান্তর করতে যাচ্ছিল।
