অল্প বয়সে যে ধরনের ক্যানসার সবচেয়ে বেশি দেখা যায় তার মধ্যে কোলন অর্থাৎ মলাশয়ের ক্যানসার অন্যতম। ‘দিল্লি স্টেট ক্যানসার ইনস্টিটিউট’-এর ২০২৩ সালের একটি গবেষণা জানাচ্ছে, ৩১ থেকে ৪০ বছর বয়সিদের মধ্যে এই ক্যানসার সবচেয়ে বেশি হানা দিচ্ছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই সমস্যা খুব বেড়ে না গেলে এই ধরনের ক্যানসারের লক্ষণ প্রকাশ পায় না।
2
8
মলত্যাগের অভ্যাসের পরিবর্তন: হঠাৎ করে দিনের পর দিন ডায়রিয়া কিংবা আচমকা কোষ্ঠকাঠিন্য কোলন ক্যানসারের লক্ষণ হতে পারে।
3
8
মলের আকারের পরিবর্তন: যদি আপনার মলের আকার হঠাৎ করে ছোট বা সরু হয়ে যায়, তাহলে তা কোলন ক্যানসারের কারণে হতে পারে। কোলন ক্যানসার হলে অনেক সময় ফিতের মতো আকারের মল নির্গত হয়।
4
8
মলদ্বারে রক্তপাত বা মলে রক্ত দেখা যাওয়া: মলের সঙ্গে রক্ত পড়লে অবিলম্বে সতর্ক হন। অনেকে একে পাইলস ভেবে ভুল করেন। কিন্তু কোলন ক্যানসারের ক্ষেত্রে টাটকা রক্তের থেকেও গাঢ় লাল রক্তপাত বেশি হয়।
5
8
পেটে ব্যথা বা অস্বস্তি: পেটে মোচড়ানো বা গ্যাস হওয়া খুব একটা অস্বাভাবিক কিছু নয়। কিন্তু দিনের পর দিন যদি একই রকম সমস্যা জারি থাকে, তাহলে তা কোলন ক্যানসারের লক্ষণ হতে পারে।
6
8
অপ্রত্যাশিতভাবে ওজন কমে যাওয়া: যদি কোনও কারণ ছাড়াই হঠাৎ করে ওজন কমতে শুরু করে, তাহলে তা মোটেই ভাল লক্ষণ নয়। কোলন ক্যানসার হলেও এই সমস্যা দেখা দেয়।
7
8
ক্লান্তি বা দুর্বলতা: পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিচ্ছেন তবু কিছুতেই ক্লান্তি দূর হচ্ছে না। যদি এরকম ভাবে প্রায়শই ক্লান্ত বা দুর্বল বোধ করেন, তাহলে তা ক্যানসারের লক্ষণ হতে পারে। কোলন ক্যানসারের কারণেও এমন হতে পারে।
8
8
মলত্যাগের সময় ব্যথা: যদি মল ত্যাগ করার সময় ব্যথা অনুভব করেন, কিংবা সম্পূর্ণ মলত্যাগ করার পরেও মনে হয় কিছুতেই পেট পরিষ্কার হচ্ছে না তবে তা কোলন ক্যানসারের লক্ষণ হতে পারে।