নিন্দে মন্দ হচ্ছে না। তারপরেও ৪৪ বছর পরে তাঁর প্রত্যাবর্তন না দেখেও থাকা যাচ্ছে না!
টলিউডকে আরও একবার চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিলেন উত্তমকুমার চট্টোপাধ্যায়, তিনিই বাণিজ্য, তিনিই বাংলা সিনেমা... তিনিই ‘ইন্ডাস্ট্রি’! সৃজিত মুখোপাধ্যায় ছ’বছর ধরে স্বপ্ন দেখেছেন, মহানায়ককে তিনি ফেরাবেন। তাঁর সেই স্বপ্ন দেখাকে প্রশ্রয় দিয়েছেন প্রযোজক নীলরতন দত্ত, ক্যামেলিয়া প্রযোজনা সংস্থা। যখন তাবড় প্রযোজক ভয় পেয়ে পিছিয়ে গিয়েছেন। দু’সপ্তাহ আগে মুক্তি পেয়েছে তাঁর ‘অতি উত্তম’। তাঁর দেওয়া পরিসংখ্যান অনুযায়ী, প্রথম সপ্তাহান্তে ৫২টি প্রেক্ষাগৃহে হাউজফুল বোর্ড ঝুলেছে। দ্বিতীয় সপ্তাহে ৬৩টি!
চাপা খুশিতে উজ্জ্বল জাতীয় পুরস্কারজয়ী পরিচালকের মুখ। তিনি বিনয়ের সঙ্গে জানিয়েছেন, একে আইপিএল, নির্বাচনের মরশুম। তার উপরে মৃত্যুর ৪৪ বছর পরে মহানায়ককে পিক্সেলেটেড হলোগ্রামের মাধ্যমে অনেক কষ্টে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা। এত কিছু পরেও অনেক দৃশ্যে তিনি ঝাপসা। তবু দর্শকের উৎসাহে ঘাটতি নেই! এর থেকেই বোঝা যায়, জীবদ্দশায় তাঁকে ঘিরে কী প্রচণ্ড উন্মাদনা ছিল। এই জন্যই স্বয়ং সত্যজিৎ রায় বলেছিলেন, ‘‘উত্তমকুমারের মতো কেউ ছিল না এবং আর কেউ হবে না।’’ তার প্রমাণ সৃজিত নিজে পেয়েছেন। রবিবার তিনি দক্ষিণ কলকাতার একাধিক প্রেক্ষাগৃহে গিয়েছিলেন। ৭০-৭৫ বছরের প্রবীণ-প্রবীণারা ছুটে এসেছেন সেখানে। উত্তমকুমারের প্রত্যাবর্তন দেখবেন বলে! তাঁরা পরিচালককে জড়িয়ে হাউহাউ করে কেঁদে ফেলেছেন। আবেগ সামলাতে পারেননি। এই প্রজন্মও একই ভাবে মহানায়ক ম্যানিয়ায় আচ্ছন্ন। তাঁরা পরিচালককে জানিয়েছেন, সাহস করে কেউ তো অন্য স্বাদের, অন্য রকম কিছু করে দেখালো!
২৯ তারিখ জাতীয় স্তরে ‘অতি উত্তম’ মুক্তি পেয়েছে। পরিবেশক সূত্রে খবর, মুম্বই-বেঙ্গালুরু নাকি উত্তমকুমারের ছায়াশরীর দেখেই মাত। দেশের যেখানে যত বাঙালি সবাই চোখের দেখা দেখতে ছুটছেন তাঁদের ফেলে আসা সোনালি অতীত। সমালোচকদের মতে, এখানেই জিতে গিয়েছেন সৃজিত। তাঁর উত্তমপুজো সার্থক।
টলিউডকে আরও একবার চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিলেন উত্তমকুমার চট্টোপাধ্যায়, তিনিই বাণিজ্য, তিনিই বাংলা সিনেমা... তিনিই ‘ইন্ডাস্ট্রি’! সৃজিত মুখোপাধ্যায় ছ’বছর ধরে স্বপ্ন দেখেছেন, মহানায়ককে তিনি ফেরাবেন। তাঁর সেই স্বপ্ন দেখাকে প্রশ্রয় দিয়েছেন প্রযোজক নীলরতন দত্ত, ক্যামেলিয়া প্রযোজনা সংস্থা। যখন তাবড় প্রযোজক ভয় পেয়ে পিছিয়ে গিয়েছেন। দু’সপ্তাহ আগে মুক্তি পেয়েছে তাঁর ‘অতি উত্তম’। তাঁর দেওয়া পরিসংখ্যান অনুযায়ী, প্রথম সপ্তাহান্তে ৫২টি প্রেক্ষাগৃহে হাউজফুল বোর্ড ঝুলেছে। দ্বিতীয় সপ্তাহে ৬৩টি!
চাপা খুশিতে উজ্জ্বল জাতীয় পুরস্কারজয়ী পরিচালকের মুখ। তিনি বিনয়ের সঙ্গে জানিয়েছেন, একে আইপিএল, নির্বাচনের মরশুম। তার উপরে মৃত্যুর ৪৪ বছর পরে মহানায়ককে পিক্সেলেটেড হলোগ্রামের মাধ্যমে অনেক কষ্টে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা। এত কিছু পরেও অনেক দৃশ্যে তিনি ঝাপসা। তবু দর্শকের উৎসাহে ঘাটতি নেই! এর থেকেই বোঝা যায়, জীবদ্দশায় তাঁকে ঘিরে কী প্রচণ্ড উন্মাদনা ছিল। এই জন্যই স্বয়ং সত্যজিৎ রায় বলেছিলেন, ‘‘উত্তমকুমারের মতো কেউ ছিল না এবং আর কেউ হবে না।’’ তার প্রমাণ সৃজিত নিজে পেয়েছেন। রবিবার তিনি দক্ষিণ কলকাতার একাধিক প্রেক্ষাগৃহে গিয়েছিলেন। ৭০-৭৫ বছরের প্রবীণ-প্রবীণারা ছুটে এসেছেন সেখানে। উত্তমকুমারের প্রত্যাবর্তন দেখবেন বলে! তাঁরা পরিচালককে জড়িয়ে হাউহাউ করে কেঁদে ফেলেছেন। আবেগ সামলাতে পারেননি। এই প্রজন্মও একই ভাবে মহানায়ক ম্যানিয়ায় আচ্ছন্ন। তাঁরা পরিচালককে জানিয়েছেন, সাহস করে কেউ তো অন্য স্বাদের, অন্য রকম কিছু করে দেখালো!
২৯ তারিখ জাতীয় স্তরে ‘অতি উত্তম’ মুক্তি পেয়েছে। পরিবেশক সূত্রে খবর, মুম্বই-বেঙ্গালুরু নাকি উত্তমকুমারের ছায়াশরীর দেখেই মাত। দেশের যেখানে যত বাঙালি সবাই চোখের দেখা দেখতে ছুটছেন তাঁদের ফেলে আসা সোনালি অতীত। সমালোচকদের মতে, এখানেই জিতে গিয়েছেন সৃজিত। তাঁর উত্তমপুজো সার্থক।
