আজকাল ওয়েবডেস্ক: আইপিএল চলাকালীনই তাঁকে নিয়ে শুরু হয় মাতামাতি। কোটিপতি লিগের পারফরম্যান্সের ভিত্তিতে ভারত-ইংল্যান্ড সিরিজের দরজা খুলে যায়। তাঁকে কেন্দ্র করে প্রত্যাশার পারদ চড়েছিল। কিন্তু চূড়ান্ত হতাশ করেন সাই সুদর্শন। মাত্র চার বল ক্রিজে ছিলেন। রানের খাতা খুলতে পারেননি। লাঞ্চের ঠিক আগে বেন স্টোকসের বলে আউট হন। লেগ স্ট্যাম্পের বাইরে যাওয়া বলে খোঁচা মারেন। বাকি কাজটা করেন ইংল্যান্ডের উইকেটকিপার জেমি স্মিথ। শুরুটা আশানুরূপ হয়নি। তবে মাত্র একটি ম্যাচ দিয়ে বিচার করা যাবে না। প্রথম ম্যাচে অনেকেরই নার্ভাস ব্রেকডাউন হয়। তবে তাঁর টেস্ট দলে সুযোগ পাওয়ায় খুশি নয় ফ্যানরা।
ঘরোয়া ক্রিকেটে রান করা সত্ত্বেও বারবার উপেক্ষিত হতে হয় অভিমন্যু ঈশ্বরণকে। ২০২২ সালেও টেস্ট দলে ডাক পেয়েছিলেন বাংলার অধিনায়ক। কিন্তু অভিষেক হয়নি। এবারও হল না। অপেক্ষা আরও দীর্ঘায়িত হয়। আইপিএলের প্রতিভাদের অগ্রাধিকার দেওয়ার জন্য বিসিসিআইয়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার ফ্যানরা। বোর্ডের বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ আনে। ঘরোয়া ক্রিকেটে সুদর্শনের থেকে সফল অভিমন্যু। কিন্তু তাঁকে রিজার্ভ বেঞ্চে বসেই কাটাতে হচ্ছে। এদিকে একটি টি-২০ লিগে সাফল্যের ভিত্তিতে লাল বলের ক্রিকেটে সুযোগ পেয়ে যাচ্ছে অনেকেই। এই বিষয়টি মেনে নিতে পারছে না ক্রিকেট ভক্তরা। এই নিয়ে ইন্টারনেট তোলপাড়। সাইয়ের সুযোগ পাওয়ার বিরুদ্ধে ক্রিকেট ফ্যানরা। অভিমন্যুর হয়ে সওয়াল করেন অধিকাংশ। এদিকে ইংল্যান্ডের কমজোরী আক্রমণের পূর্ণ ফায়দা তোলে টিম ইন্ডিয়া। চায়ের বিরতিতে ২ উইকেটের বিনিময়ে ভারতের রান ২১৫। ক্রিস ওকস, জস টাং, বেন স্টোকসরা কোনও পার্থক্য গড়তে পারেনি। হাতের চোট নিয়েই শতরান করেন যশস্বী জয়েসওয়াল।
