আজকাল ওয়েবডেস্ক: কখন কীভাবে কার ভাগ্যের চাকা ঘুরবে তা আমাদের কল্পনারও বাইরে। অনেকে বহু পরিশ্রম করেও প্রত্যাশিত ফল পান না, আবার কারওর ভাগ্যে অল্পেতেই প্রাপ্তি হয় সাফল্য। এমনকী রাতারাতি ভাগ্য বদলে যেতে পারে। হ্যাঁ, ঠিকই পড়ছেন। যার জন্য শুধু মেনে চলতে হবে বাস্তুর কয়েকটি টিপস। এতেই মিটবে আর্থিক সমস্যা, এমনটাই মনে করেন বাস্তু বিশেষজ্ঞরা। 

কথায় বলে, অর্থই হল ইচ্ছা পূরণের চাবিকাঠি। ধনী হওয়ার স্বপ্ন দেখেন কম-বেশি সকলেই। কিন্তু কতজনেরই বা স্বপ্নপূরণ হয়! আবার মোটা মাইনের চাকরি করেও মাসের শেষে ভাঁড়ে মা ভবানী দশা হয় অনেকের। জলের মতো বেরিয়ে যায় টাকা। আর এখানেই নাকি বাস্তুর টোটকা জীবনে বড় বদল আনতে পারে। বাস্তুমতে, ঘরের একটি নির্দিষ্ট জায়গায় প্রদীপ জ্বালালে কখনও পরিবারে অভাব গ্রাস করে না। 

হিন্দু ধর্মে প্রদীপ জ্বালানোর প্রথা প্রাচীনকাল থেকে চলে আসছে। এটি দেবী লক্ষ্মীর প্রতীক হিসাবেও বিবেচিত হয়। কথিত রয়েছে, সন্ধ্যায় বাড়ির মূল দরজা এবং ঠাকুরঘরে প্রদীপ জ্বালালে সংসারে সুখ-শান্তি আসে। সন্ধেবেলা বাড়িতে প্রদীপ জ্বালালে দেবদেবীর আশীর্বাদ পাওয়া যায়। কিন্তু, জানেন কি প্রদীপ সংক্রান্ত এমন কিছু উপায় রয়েছে যা কখনও কখনও 'অলৌকিক' ফলাফল দেয়৷ যেমন  বাস্তুশাস্ত্র মতে, ঘরের উত্তর-পূর্ব দিক দিয়ে পজিটিভ এনার্জি প্রবেশ করে। তাই এই দিকে প্রদীপ জ্বালালে শুভ ফল পাওয়া যায়। রোজ উত্তর-পূর্ব দিকে ঘি দেওয়া প্রদীপ জ্বালালে পরিবারে সুখ শান্তি থাকে। ছুঁতে পারে না দারিদ্রতা। 

হিন্দু ধর্মে তুলসী গাছকে পুজো করার রীতি রয়েছে। কথিত রয়েছে, প্রতিদিন সকালে ও সন্ধ্যায় তুলসী গাছের নীচে প্রদীপ জ্বালালে দেবী লক্ষ্মী প্রসন্ন হয়। পরিবারে অর্থকষ্ট মিটে যায়।