আজকাল ওয়েবডেস্ক: মাত্র ৬ রানের জন্য হাতছাড়া হয় আইপিএল। তবে এই হার থেকে শিক্ষা নিয়ে পরের বার আরও শক্তিশালী হয়ে ট্রফির জন্য ঝাঁপাতে চান শ্রেয়স আইয়ার। ১১ বছরে প্রথমবার ফাইনালে উঠেছিল পাঞ্জাব কিংস। আইপিএলের প্লে অফে মোট তৃতীয়বার। কলকাতা নাইট রাইডার্সকে চ্যাম্পিয়ন করার পর আবার আইপিএলের ফাইনালে উঠেছিলেন শ্রেয়স। ব্যাক টু ব্যাক ফাইনাল। আইপিএলের ইতিহাসে প্রথম অধিনায়ক হিসেবে তিনটে আলাদা ফ্র্যাঞ্চাইজিকে ফাইনালে তোলার নজির রয়েছে শ্রেয়সের। দলের ভয়ডরহীন পারফরম্যান্সের প্রশংসা করে পাঞ্জাবের নেতা। ক্রুনাল পাণ্ডিয়ার ওভারকেই ম্যাচের টার্নিং পয়েন্ট হিসেবে বেছে নেন তিনি। শ্রেয়স বলেন, 'অবশ্যই আমি হতাশ। তবে যেভাবে ছেলেরা খেলেছিল, হারা উচিত হয়নি। তবে কৃতিত্ব প্রাপ্য সাপোর্ট স্টাফ এবং ফ্র্যাঞ্চাইজির মালিকদের। আগের ম্যাচ অনুযায়ী, আমার মনে হয়েছিল ২০০ রান করা সম্ভব। ওরা খুব ভাল বল করেছে। বিশেষ করে ক্রুনাল পাণ্ডিয়া। যার প্রচুর অভিজ্ঞতা আছে। এটাই ম্যাচের টার্নিং পয়েন্ট। আমি দলের প্রত্যেক প্লেয়ারের জন্য গর্বিত।'
দলে একাধিক তরুণ ক্রিকেটার রয়েছে। তাঁদের মধ্যে অনেকেরই এটা প্রথম আইপিএল। তাঁদের পারফরম্যান্সের প্রশংসা করেন শ্রেয়স। জানান, তাঁরা না থাকলে এই জায়গায় পৌঁছতে পারত না পাঞ্জাব। শ্রেয়স বলেন, 'অনেক তরুণ ক্রিকেটার আছে যারা প্রথম মরশুমে খেলছে। ওরা ভয়ডরহীন ক্রিকেট খেলেছে। ওরা ছাড়া আমরা এই জায়গায় থাকতাম না। ওদের প্রশংসা করতেই হবে। আমাদের পরের বছর ট্রফি জিততেই হবে। আশা করছি পরের মরশুমেও আমরা ভাল ক্রিকেট খেলব।' মুম্বইয়ের বিরুদ্ধে দুর্দান্ত ৮৭ রানে দলকে জেতালেও ফাইনালে ব্যর্থ হন। তারপরই ম্যাচের ভাগ্য ঘুরে যায়।
