আজকাল ওয়েবডেস্ক: ২৫ বছর ধরে এক মহিলা নিজের ভাঙা অতীতকে নতুন করে সাজাচ্ছেন। প্রতিদিনের খবরে নারীর প্রতি হিংসার কথা শুনে তিনি আজও আঁতকে উঠেন। সমাজে নারীর নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন তিনি। বলেন, “একটা সময় ছিল, আমার কাহিনি ছিল শুধুই হাসির খোরাক। এখন আমি চাই, সেটা হোক পরিবর্তনের ভাষ্য।”

তিনি বলছেন—গণমাধ্যম, সমাজ, আইন—সবাই যেন মিস করে গিয়েছিলো আসল গল্পটা। তিনি একজন মা, একজন সচেতন মানুষ। আর এবার মুখ খুলেছেন, কারণ তিনি চান তাঁর মেয়ের জন্য একটা নিরাপদ ভবিষ্যৎ।

এই নারীর নাম লরেনা গ্যালো। ঘটনা আমেরিকার ভার্জিনিয়ায়। ১৯৯৩ সালে, স্বামীর দ্বারা ধর্ষণের অভিযোগে তিনি তাঁর স্বামীর যৌনাঙ্গ কেটে ফেলেছিলেন—একটি ছুরি দিয়ে। সেই সময় তাঁর নাম ছিল লরেনা ববিট। হয়ে ওঠেন গার্হস্থ্য হিংসা বিরোধী আইকন। এখন তিনি নিজের গল্প বলছেন নতুনভাবে—গভীর যন্ত্রণা, গার্হস্থ হিংসা, আর একটি সমাজের অন্ধত্ব নিয়ে।