আজকাল ওয়েবডেস্ক: বৃহস্পতিবার উত্তর প্রদেশের হারদোই মেডিকেল কলেজ থেকে সাতদিনের একটি শিশু নিখোঁজ হওয়ার ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। ১৯ জুনের ঘটনা। নবজাতকটি ভোর তিনটে থেকে চারটের মধ্যে নিখোঁজ হয় বলে অভিযোগ। সেই সময়ে তাঁর বাবা-মা দু'জনেই ঘুমাচ্ছিলেন।
শিশুটির বাবা শিবকান্ত দীক্ষিত জানিয়েছেন যে, একজন অজ্ঞাত পরিচয় মহিলা শিশুটিকে অপহরণ করেছে। তিনি বলেন, "আমার স্ত্রীকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল এবং ১৯ জুন একটি বড় অস্ত্রোপচারের পর শিশুটির জন্ম হয়। কিছু সমস্যার কারণে, হাসপাতার কর্তৃপক্ষ অন্য একটি ঘরে আমার স্ত্রীকে শিশু-সহ স্থানান্তরিত হয়েছিল। রাত দু'টো পর্যন্ত ওরা জেগে ছিল। এরপর কিছুক্ষণ ঘুমিয়ে পড়েছিল আমার স্ত্রী। যখন সে জেগে ওঠে, তখন দেখে শিশুটি নেই। সে শীঘ্রই হাসপাতালের কর্মীদের কাছে গিয়ে সব বলে, চারপাশে খোঁজ করে, কিন্তু শিশুটিকে কোথাও খুঁজে পাওয়া যায়নি। পরে আমরা পুলিশে অভিযোগ দায়ের করি।"
খবর পেয়ে পুলিশ হাসপাতালে পৌঁছায়। নগরীর সার্কেল অফিসার (সিও) অঙ্কিত মিশ্র বলেন, "পুলিশ জেলা হাসপাতাল থেকে একটি শিশু নিখোঁজ হওয়ার খবর পেয়েছি। আমরা তাৎক্ষণিকভাবে ঘটনাস্থলে পৌঁছে তদন্ত শুরু করেছি। বিলহেরি গ্রামের বাসিন্দা শিবকান্ত দীক্ষিতের স্ত্রী ১৯ জুন একটি সন্তানের জন্ম দিয়েছিলেন। পরিবার জানিয়েছে যে, ভোর তিনটে থেকে চারটের মধ্যে একজন অজ্ঞাত পরিচয়ের মহিলা তাঁদের শিশুটিকে নিয়ে গিয়েছে। পুলিশ তদন্ত করছে।" তিনি আরও জানিয়েছেন যে, হাসপাতালের নিরাপত্তারক্ষীদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে এবং সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে।
পুলিশ জানিয়েছে যে, হাসপাতালে নিরাপত্তারক্ষী ছিল। সিসিটিভি ক্যামেরাও সচল। নিখোঁজ রহস্য ভেদে পুলিশ পরিবারের সদস্য এবং হাসপাতালের কর্মীদের সঙ্গে কথা বলছে। সিসিটিভি ফুটেজও খতিয়ে দেখা চলছে। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব নিখোঁজ নবজাতককে খুঁজে বের করার জন্য পুলিশ দল মোতায়েন করা হয়েছে।
#HardoiPolice
— Hardoi Police (@hardoipolice)
“ऑपरेशन स्माईल” अभियान के तहत कोतवाली शहर पुलिस द्वारा चोरी किये गये नवजात बच्चे को सकुशल बरामद कर परिजनो को सुपुर्द करने के संबंध में पुलिस अधीक्षक, हरदोई द्वारा दी गई बाइट-#UPPolice pic.twitter.com/Cncvp50PZ5Tweet by @hardoipolice
