আজকাল ওয়েবডেস্ক: ওয়েনাডের অলিতি গলিতে মৃত্যুমিছিল। ইতিমধ্যেই মারা গিয়েছেন ৩৬০ জন। সপ্তম দিনে পড়েছে উদ্ধারকাজ। জানা গিয়েছে উদ্ধারকাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে। এবার বিশেষ ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলিতে শেষবারের মত উদ্ধারকাজ চলছে। পাশাপাশি হেলিকপ্টর দিয়ে গোটা এলাকা ঘুরে দেখা হচ্ছে। যদি কোথাও কোনও দেহ পড়ে থাকে তার খতিয়ে দেখতে শুরু হয়েছে তল্লাশি অভিযান। সপ্তম দিনে ছয়জনের দেহ উদ্ধার হয়েছে।
সোমবার ৩০ জনের দেহ উদ্ধার করা হয়। তাঁদের মধ্যে অনেকগুলি দেহ টুকরো অবস্থায় ছিল। এই ৩০ জনের মধ্যে ১৪ জন পুরুষ এবং ১৩ জন মহিলার দেহ। তিনটি দেহ এমনভাবে পাওয়া গিয়েছে যেগুলি পুরুষ না মহিলা তা চেনা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়েছে। এডিজি অজিতকুমার জানিয়েছেন, উদ্ধারকাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে রয়েছে। যেসমস্ত এলাকাগুলি ৫০ মিটারের বেশি গভীর সেই জায়গাগুলি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। উদ্ধারকাজে মোট ১১৭৪ জন কাজ করছেন। এদেরকে ছটি জোনে ভাগ করা হয়েছে। এদের মধ্যে ভলান্টিয়ার এবং স্থানীয় বাসিন্দা রয়েছে ৯১৩ জন, ফোর্স রয়েছে ১১২ জন এবং ভারতীয় সেনাবাহিনীর সদস্য রয়েছে ১৩৭ জন।
উদ্ধারকাজে আধুনিক যন্ত্রের ব্যবহার করা হয়েছে। চালিয়ার নদীর তীরের এলাকাগুলি সবথেকে বেশি প্রভাবিত হয়েছে। সোমবার এই এলাকাগুলিতে ডগ স্কোয়াড দিয়ে তল্লাশি চালানো হয়েছে। এডিজি আরও জানিয়েছেন, প্রায় এক সপ্তাহ ধরে চলা এই উদ্ধারকাজে তারা নানা মর্মান্তিক ছবি দেখেছেন। তবে স্থানীয় বাসিন্দাদের সক্রিয় সহযোগিতা ছাড়া এত দ্রুত এখানে উদ্ধারকাজ সম্ভব হত না।
সোমবার ৩০ জনের দেহ উদ্ধার করা হয়। তাঁদের মধ্যে অনেকগুলি দেহ টুকরো অবস্থায় ছিল। এই ৩০ জনের মধ্যে ১৪ জন পুরুষ এবং ১৩ জন মহিলার দেহ। তিনটি দেহ এমনভাবে পাওয়া গিয়েছে যেগুলি পুরুষ না মহিলা তা চেনা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়েছে। এডিজি অজিতকুমার জানিয়েছেন, উদ্ধারকাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে রয়েছে। যেসমস্ত এলাকাগুলি ৫০ মিটারের বেশি গভীর সেই জায়গাগুলি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। উদ্ধারকাজে মোট ১১৭৪ জন কাজ করছেন। এদেরকে ছটি জোনে ভাগ করা হয়েছে। এদের মধ্যে ভলান্টিয়ার এবং স্থানীয় বাসিন্দা রয়েছে ৯১৩ জন, ফোর্স রয়েছে ১১২ জন এবং ভারতীয় সেনাবাহিনীর সদস্য রয়েছে ১৩৭ জন।
উদ্ধারকাজে আধুনিক যন্ত্রের ব্যবহার করা হয়েছে। চালিয়ার নদীর তীরের এলাকাগুলি সবথেকে বেশি প্রভাবিত হয়েছে। সোমবার এই এলাকাগুলিতে ডগ স্কোয়াড দিয়ে তল্লাশি চালানো হয়েছে। এডিজি আরও জানিয়েছেন, প্রায় এক সপ্তাহ ধরে চলা এই উদ্ধারকাজে তারা নানা মর্মান্তিক ছবি দেখেছেন। তবে স্থানীয় বাসিন্দাদের সক্রিয় সহযোগিতা ছাড়া এত দ্রুত এখানে উদ্ধারকাজ সম্ভব হত না।
