আজকাল ওয়েবডেস্ক: প্রতিটি ব্যাঙ্কে থাকে নিজস্ব ওয়াইফাই বা ইন্টারনেট সংযোগ। সেখান থেকে নিজেদের কাজ সারেন তারা। পাশাপাশি এটিএম মেশিনের কাছেও থাকে ইন্টারনেট সংযোগ। এই দুটিকেই এবার টার্গেট করেছে সাইবার অপরাধীরা। তাদের মূল কাজ হচ্ছে এখান থেকেই।


সম্প্রতি বিষয়টি নিয়ে বিশেষ চিন্তায় পড়েছে দেশের প্রশাসন। তারা মনে করছে যদি এই বিষয়ে একটি বাধা না ফেলা হয় তাহলে সর্বনাশ হয়ে যাবে গ্রাহকদের কাছে। সাইবার অপরাধীরা এখান থেকেই সমস্ত অ্যাকাউন্ট হ্যাক করে সেখান থেকে টাকা অতি সহজেই হাতিয়ে নিতে পারছে।


প্রতিদিনই সাইবার অপরাধীরা নিজেদের মতো করে পরিকল্পনা করে থাকে। সেখানে এবার তাদের প্রধান টার্গেট রয়েছে ব্যাঙ্ক এবং এটিএম। সেখান থেকে তারা ইন্টারনেটকে হ্যাক করে নিজের কাজ করছে। অতি সহজেই এর পাসওয়ার্ড বের করে তারা সেখান থেকে টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। এখানে তারা ব্যাঙ্কের সামনের ঘরকে ব্যবহার করছে সেখান থেকেই তারা অতি সহজে টাকা হাতানোর কাজটি করেছ।


দেশের বিভিন্ন সরকারি এবং বেসরকারি ব্যাঙ্ককে টার্গেট করছে সাইবার অপরাধীরা। ব্যাঙ্কে টাকা জমা এবং এটিএম থেকে টাকা তোলার সময়টিকে টার্গেট করছে তারা। সেই সময় যে অ্যাকাউন্টকে খোলার সময় থাকছে তাকে সম্বল করেই তারা নিজেদের কাজ হাসিল করছে। 

 


একে রুখতে এবার বিশেষ ধরণের পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা হবে। সেখানে যে ধরণের ব্যবস্থা থাকবে তাতে সহজে তাকে হ্যাক করা সম্ভব হবে না। সেখান থেকে অতি দ্রুত নিজেদের কাজ করতে পারবে না হ্যাকররা। বিষয়টি অতি গোপনে করা হবে। রাস্তায় যারা ল্যাপটপ নিয়ে বেশি কাজ করছেন তারাও এই সমস্যায় পড়তে পারে। সেখান থেকেই সাইবার অপরাধীরা নিজেদের কাজ করতে পারে। 


প্রতিটি ব্যাঙ্ক এবং এটিএমে থেকে যদি নিজের কাজ করতে চান তাহলে গ্রাহককে অনেক বেশি সতর্ক থাকতে হবে। একটু যদি অসাবধান হয়েছেন তাহলে সেখান থেকেই আপনার সব টাকা চলে যেতে পারে হ্যাকারদের হাতে।