বাঙালি রান্নায় আদা-রসুন বাটা প্রায় অপরিহার্য হলেও তা ব্যবহারের পদ্ধতিতেই বড় ভুল হয়ে যায়। একসঙ্গে তেলে দিলে রসুনের আসল গন্ধ ও স্বাদ ঠিকভাবে বেরোয় না। কারণ, রসুনের স্বাদ তৈরি করা অ্যালিসিন তাপে দ্রুত নষ্ট হয়ে যায়। অন্যদিকে আদায় বেশি জল থাকায় তা রসুনের স্বাদ শুষে নেয়। তাই তেল গরম হলে আগে রসুন, তারপর আদা দেওয়া হলে স্বাদ অনেক বেশি স্পষ্ট হয়।
2
5
অনেকে মনে করেন আদা-রসুন একসঙ্গে দিলেই রান্না ঠিক হয়, কিন্তু বাস্তবে তা নয়। রসুনের স্বাদ তেলে ফুটে উঠতে সামান্য সময় দরকার। আদা আগে বা একসঙ্গে দিলে রসুন তেলের বদলে আদার জলে মিশে যায়। এতে খাবারে সুগন্ধ আসে না। এই কারণে প্রথমে রসুন দিয়ে ১০-২০ সেকেন্ড ভাজাই সবচেয়ে কার্যকর পদ্ধতি।
3
5
রসুনের মূল স্বাদ আসে অ্যালিসিন নামের উপাদান থেকে, যা তাপে নষ্ট হয়ে যায়। তেল গরম হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে রসুন দিলে সেই স্বাদ তেলে ছড়িয়ে পড়ে। আদা ধীরে রান্না হয় এবং বেশি আর্দ্রতা ছাড়ে। একসঙ্গে দিলে রসুন ঠিকভাবে ভাজা হয় না। তাই ধাপে ধাপে দেওয়া হলে রান্নার গভীরতা বাড়ে।
4
5
রসুনের মূল স্বাদ আসে অ্যালিসিন নামের উপাদান থেকে, যা তাপে নষ্ট হয়ে যায়। তেল গরম হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে রসুন দিলে সেই স্বাদ তেলে ছড়িয়ে পড়ে। আদা ধীরে রান্না হয় এবং বেশি আর্দ্রতা ছাড়ে। একসঙ্গে দিলে রসুন ঠিকভাবে ভাজা হয় না। তাই ধাপে ধাপে দেওয়া হলে রান্নার গভীরতা বাড়ে।
5
5
সব রান্নায় আদা-রসুন এক নিয়মে ব্যবহার করা উচিত নয়। ভারী ঝোল বা কষা হলে আগে রসুন, পরে আদা দিলে স্বাদ ভালো মেশে। তবে হালকা ভাজা বা নাড়াচাড়া করার সময় আদা আগে দেওয়াই নিরাপদ। কারণ রসুন খুব দ্রুত পুড়ে তেতো হয়ে যেতে পারে।