রাগডল : বহু বছর ধরে রাগডলকে সকলে নিজের ঘরে পুষতে পছন্দ করে। ১৯৬০ সালে প্রথম আমেরিকায় একে দেখা গিয়েছিল। তবে এরপর গোটা বিশ্বে এই বিড়ালটি নিজের জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে।
2
8
মেনি কুন : মার্কিন দেশের আরেকটি বিড়াল সকলের মন কাড়ে। এর নাম মানি কুন। কুকুরদের মতো এদের স্বভাব। দ্রুত পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে নেয় বলে এরা সকলের কাছে প্রিয়।
3
8
পার্সিয়ান : অতি শান্ত স্বভাবের বিড়ালের মধ্যে এটি একটি অন্যতম। ইউরোপ এবং আফগানিস্তান থেকে এদের পাওয়া যায়। দ্রুত ঘরের পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারে এই বিড়ালটি।
4
8
এক্সটিক: গায়ের লোমগুলি ছোটো হলে কী হবে এরা অতি দ্রুত নিজেদের চলাফেরা করতে পারে। পার্সিয়ানদের মধ্যে এই জাতের বিড়াল অতি জনপ্রিয়। তবে বিশ্বের অন্য দেশেও এদের দেখা যায়।
5
8
ডিভন রেক্স : ইংল্যান্ডের মাটিতে বেশি দেখা যায় ডিভন রেক্স। ১৯৫০ সাল থেকে এরা নিজেদের বংশবিস্তার করে এসেছে। শিকারি হিসাবে যথেষ্ট নাম রয়েছে এই প্রজাতির বিড়ালদের।
6
8
ব্রিটিশ শর্টহেয়ার : বহু প্রচীন বিড়ালের প্রজাতির মধ্যে অন্যতম রয়েছে ব্রিটিশ শর্টহেয়ার। এরা দেখতে মিষ্টি হলেও দ্রুত শিকারকে কাবু করতে সমর্থ থাকে। ঘরে এদের থাকার অর্থ হল অন্য শিকারিকে ঘরে প্রবেশ করতে দেয় না।
7
8
অ্যাবিসিয়ান : ইথিওপিয়া থেকে ব্রিটেনের মাটিতে নিজেকে জনপ্রিয় করেছে অ্যাবিসিয়ান। তবে বিগত ১০ বছর ধরে এরা বিশেষ জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। এদেরকে ঘরে রেখে আপনি নিশ্চিত মনে ঘুরতে যেতে পারেন।
8
8
স্কটিশ ফোল্ড : একে দেখলে মনে হবে যেন কেউ যত্ন করে এদের দেহের লোমগুলি আঁচড়ে দিয়েছে। এরা ঘরে থাকলে ছোটোদের সঙ্গে খেলে দিন কাটিয়ে দেয়। সহজেই ঘরের সমস্ত খাবার খেতে পছন্দ করে এই বিড়ালটি।