১. পরিশ্রমই সাফল্যের আসল চাবিকাঠি: বলিউডে ধর্মেন্দ্রের উত্থান ছিল অক্লান্ত পরিশ্রমের ফল। প্রতিভা তখনই উজ্জ্বল হয়, যখন তাকে শক্ত হাতে ধরে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যায়, এই পাঠ তিনিই প্রথম শেখান।
2
10
২. বিনয় কখনও পুরোনো হয় না: সুপারস্টার হয়েও তিনি ছিলেন সর্বদা সহজ-সুলভ ও মাটির মানুষ। স্টারডম নয়, নম্রতাই তাঁকে করে তুলেছিল সবার প্রিয় ‘ধরমজি’।
3
10
৩. ভয়কে জয় করতে হয়: দুঃসাহসিক স্টান্ট হোক বা চ্যালেঞ্জিং চরিত্র-ধর্মেন্দ্র কখনও পিছিয়ে যাননি। ব্যক্তিগত জীবনেও তাঁর সাহস ছিল অনন্য।
4
10
৪. সম্পর্কই জীবনের সত্যিকারের ভরসা: সহ-অভিনেতা, বন্ধু কিংবা পরিবার-সবাইকে তিনি নিজের হাতে ধরে রেখেছিলেন। সম্পর্কের যত্ন নেওয়াই ছিল তাঁর প্রকৃত শক্তি।
5
10
৫. বদলকে গ্রহণ করাই বুদ্ধিমানের কাজ: অ্যাকশন হিরো থেকে চরিত্রাভিনেতা- ধর্মেন্দ্র নিজেকে বদলাতে পেরেছিলেন সময়ের সঙ্গে, আর এটাই তাঁকে টিকিয়ে রেখেছিল প্রজন্মের পর প্রজন্ম।
6
10
৬. সততা দিয়েই আসে সম্মান: ইন্ডাস্ট্রিতে তাঁর সততা ও পেশাদারিত্ব ছিল কিংবদন্তি। সৎ থাকা মানেই দীর্ঘস্থায়ী সম্মান অর্জন করা, এটাই তাঁর বার্তা।
7
10
৭. শিকড় ভুলে গেলে চলবে না: গ্রামবাংলার সরলতা, নিজের মাটি, নিজের মানুষ-ধর্মেন্দ্র কখনও ভুলে যাননি। তিনি শিখিয়েছেন, শেকড়কে ধারণ করাই আসল শক্তি।
8
10
৮. কাজ-জীবনের ভারসাম্য রাখা জরুরি: চরম খ্যাতির মাঝেও পরিবার ছিল তাঁর প্রথম অগ্রাধিকার। তিনি দেখিয়েছেন, ব্যক্তিগত সুখ ঠিক যতটা গুরুত্বপূর্ণ, পেশাগত সাফল্যও ততটাই।
9
10
৯. ভালবাসা ও প্যাশনই জীবনের জ্বালানি: দশকের পর দশক অভিনয় করে গিয়েও তাঁর সিনেমার প্রতি ভালবাসা কখনও কমেনি। প্যাশনই তাঁকে এত দীর্ঘ পথ হাঁটিয়েছে।
10
10
১০. নিজের জীবনকেই করে তুলুন অনুপ্রেরণা: কোনও বক্তৃতা নয়, নিজের পথচলাই ছিল তাঁর সবচেয়ে বড় শিক্ষা। তাঁর পুরো কেরিয়ারই যেন এক অনুপ্রেরণার বই, যেখান থেকে শেখার শেষ নেই।