ক্রমশ নামছে তাপমাত্রার পারদ। শীতের আমেজ ধীরে ধীরে জাঁকিয়ে বসছে। আর ঠান্ডা আসতেই বাড়ছে সর্দি-কাশি থেকে শুরু করে বিভিন্ন রোগের ঝুঁকি।
2
8
আসলে শীতের আবহাওয়ায় সক্রিয় হয়ে ওঠে ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া। বিশেষ করে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকলে বিপদ আরও বাড়ে। তাই এই সময়ে ইমিউনিটি ঠিক রাখা জরুরি।
3
8
শীতের পাতে নিয়মিত রাখতে হবে বেশ কয়েকটি খাবার। তবেই অসুস্থ হওয়ার আশঙ্কা কম থাকবে।
4
8
সবুজ শাকসবজি- পালং শাক, ব্রকলির মতো সবজি স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন (ভিটামিন এ, সি, ই), খনিজ এবং ফাইবার সমৃদ্ধ এই সব শাক সবজি। যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, যাঁরা বেশি সবুজ শাকসবজি খান, তাঁদের অসুস্থ হওয়ার ঝুঁকি কম থাকে।
5
8
ভিটামিন-সি যুক্ত খাবার: ভিটামিন-সি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার জন্য সবচেয়ে প্রয়োজনীয় এবং উপকারী বলে মনে করা হয়। শ্বেত রক্ত কণিকার উৎপাদন বাড়াতে সহায়ক ভিটামিন সি। শীতের পাতে নিয়মিত রাখুন লেবু, আমলকির ইত্যাদি ভিটামিন সি যুক্ত খাবার।
6
8
ডার্ক চকোলেটঃ ডার্ক চকোলেট (কমপক্ষে ৭০% কোকো) অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট সমৃদ্ধ যা কোষকে ক্ষতিকর ফ্রি র্যাকডিক্যাল থেকে রক্ষা করে। কারণ এতে সাধারণ দুধ চকোলেটের চেয়ে কম চিনি এবং বেশি পলিফেনল থাকে, তাই শীতকালে মিষ্টি খেতে ইচ্ছে হলে ডার্ক চকোলেট খেতে পারেন।
7
8
আদাঃ শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করে তুলতে আদা অত্যন্ত কার্যকর। আদায় প্রচুর পরিমানে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের বৈশিষ্ট্য রয়েছে। যা মেটাবলিজম উদ্দীপিত করার পাশাপাশি, অনাক্রম্যতা বৃদ্ধি করতেও সহায়তা করে।
8
8
রসুন- সুস্থ থাকতে চাইলে নিয়মিত খেতেই পারেন রসুন। আসলে এই ভেষজতে রয়েছে অ্যালিসিন নামক একটি উপাদান। যার ইনফেকশন প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়্ছছে। শুধু তাই নয়, নিয়মিত রসুন খেলে বহু জটিল রোগের ফাঁদ এড়িয়ে চলা যায়।