মদ্যপানের সঙ্গে লবণাক্ত খাবার, যেমন—চিপস, প্রেটজেল বা নুন দেওয়া বাদাম, শরীরে জলশূন্যতা বাড়িয়ে দেয়। এতে তৃষ্ণা আরও বেড়ে যায় এবং অজান্তেই বেশি মদ গ্রহণ করা হয়। ফলে শরীরে ডিহাইড্রেশন, মাথাব্যথা এবং হ্যাংওভারের মাত্রা আরও গুরুতর হতে পারে।
2
6
মদ্যপানের পরে কেক, পেস্ট্রি, সফট ড্রিঙ্ক বা সাদা পাউরুটির মতো পরিশোধিত খাদ্য রক্তে শর্করার মাত্রায় দ্রুত ওঠানামা সৃষ্টি করে। এর ফলে মাথা ঘোরা, ক্লান্তি এবং বেশি হ্যাংওভার হতে পারে। শরীর তখন শক্তির পরিবর্তে দ্রুত শর্করা ব্যবহার করে, ফলে দুর্বলতা বাড়ে।
3
6
ঝাল বা মশলাদার খাবার পেটে অ্যাসিডিটি বাড়ায় এবং মদের সঙ্গে খেলে পাকস্থলীর আস্তরণে জ্বালা সৃষ্টি করতে পারে। এতে হজমে সমস্যা, অ্যাসিড রিফ্লাক্স এবং বুকজ্বালা দেখা দিতে পারে। দীর্ঘক্ষণ পেটে অ্যালকোহল থাকা আরো অস্বস্তি সৃষ্টি করে।
4
6
তেলেভাজা বা অতিরিক্ত ফ্যাটযুক্ত খাবার হজমে সময় নেয় এবং মদ্যপানের সঙ্গে খেলে বদহজম ও পেট ফাঁপার সমস্যা বাড়ে। এতে শরীর ক্লান্ত ও ভারী অনুভব করে। যকৃতেও অতিরিক্ত চাপ পড়ে, কারণ একই সঙ্গে ফ্যাট ও অ্যালকোহল প্রক্রিয়াজাত করতে হয়।
5
6
কফি, এনার্জি ড্রিঙ্ক বা কোলা—এ ধরনের পানীয় মদের সঙ্গে মিলিয়ে খেলে নেশার আসল মাত্রা লুকিয়ে যায়। তখন মানুষ বেশি মদ্যপান করে ফেলতে পারে, যা শরীরের জন্য বিপজ্জনক। এছাড়া এগুলো ডিহাইড্রেশন ও হৃদস্পন্দন বৃদ্ধি করতে পারে।
6
6
চকলেট ও সাইট্রাস ফল বা সোডার মতো অ্যাসিডিক খাবার অ্যালকোহলের সঙ্গে খেলে পেটে অস্বস্তি এবং অম্বল বৃদ্ধি করতে পারে। এতে হজম গোলমাল, বুকজ্বালা এবং গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দেখা দেয়। সংবেদনশীল পেটের মানুষের ক্ষেত্রে সমস্যা আরও বাড়তে পারে।