শীতের রাতে 'ছোঁয়াছুঁয়ির' খেলাতেই দূরে পালাবে যাবতীয় রোগ, সঙ্গীকে কোন ভঙ্গিমায় কাছে টানবেন জেনে নিন
নিজস্ব সংবাদদাতা
২৭ ডিসেম্বর ২০২৫ ১৭ : ০০
শেয়ার করুন
1
9
শীতে সূর্যের টপ্ কম থাকায় মন খারাপ ও একাকিত্ব বেড়ে যায়। এই সময় ঘনিষ্ঠতায় এন্ডোরফিন ও অক্সিটোসিন নিঃসৃত হয়, যা প্রাকৃতিক অ্যান্টিডিপ্রেসেন্টের মতো কাজ করে এবং মনকে হালকা ও আনন্দময় করে তোলে।ছবি: সংগৃহীত
2
9
নিয়মিত ঘনিষ্ঠতার ফলে শরীরে স্যালিভারি ইমিউনোগ্লোবুলিন-এ (IgA) বৃদ্ধি পায়, যা সর্দি-কাশি ও সংক্রমণের বিরুদ্ধে প্রথম প্রতিরক্ষা গড়ে তোলে- শীতকালে যা বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ।ছবি: সংগৃহীত
3
9
শারীরিক স্পর্শ ও ঘনিষ্ঠ মুহূর্ত কর্টিসল (স্ট্রেস হরমোন) কমিয়ে দেয়, হৃদস্পন্দন ও রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে, ফলে কাজের চাপ ও দৈনন্দিন দুশ্চিন্তা সামলানো সহজ হয়।ছবি: সংগৃহীত
4
9
ঘনিষ্ঠতার পর শরীর স্বাভাবিকভাবে শিথিল হয় এবং মেলাটোনিন নিঃসরণ বাড়ে, যা গভীর ও আরামদায়ক ঘুমে সহায়তা করে- শীতের রাতে অনিদ্রা কমাতে এটি খুব কার্যকর।ছবি: সংগৃহীত
5
9
ঘনিষ্ঠতা পারস্পরিক বিশ্বাস, নিরাপত্তা ও গ্রহণযোগ্যতার অনুভূতি বাড়ায়। এতে সঙ্গীরা একে অপরের কাছে মানসিকভাবে বেশি কাছে আসে, যা দীর্ঘমেয়াদি সম্পর্ককে শক্ত ভিত দেয়।ছবি: সংগৃহীত
6
9
শীতে শরীর উষ্ণ রাখতে মানুষ স্বাভাবিকভাবেই সঙ্গীর কাছে আসতে চায়। এই কাছাকাছি থাকা আলিঙ্গন ও স্পর্শের মাধ্যমে আরাম ও মানসিক সাপোর্ট জোগায়।ছবি: সংগৃহীত
7
9
কাডলিং ও শারীরিক স্পর্শ শুধু তাপমাত্রা বাড়ায় না, বরং স্নায়ুতন্ত্রকে শান্ত করে, একাকিত্ব কমায় এবং গভীর প্রশান্তির অনুভূতি দেয়।ছবি: সংগৃহীত
8
9
শীতের দীর্ঘ রাতগুলোতে ঘরের ভেতর নতুন অভিজ্ঞতা ভাগ করা, খোলামেলা কথা বলা ও একসঙ্গে সময় কাটানো সম্পর্ককে আরও প্রাণবন্ত ও আনন্দময় করে তোলে।ছবি: সংগৃহীত