কলেজবেলার স্বপ্ন রাজ চক্রবর্তীর। তাঁর প্রিয় এক ঔপন্যাসিকের গল্প নিয়ে ছবি করবেন। অনেক খড়কুটো পোড়ানোর পরে সেই স্বপ্ন বাস্তব হতে চলেছে। তিনি তাঁর পছন্দের গল্পের স্বত্ব পেয়েছেন। তারপরেই চলতি মাসের গোড়ায় বিধায়ক-প্রযোজক-পরিচালক উড়ে গিয়েছিলেন মণিপুর। নতুন ছবির জন্য রেকি করতে। টলিউড বলছে, আগামী জানুয়ারিতে নাকি সেই ছবির শুট শুরু করতে চলেছেন তিনি। তালিকায় প্রথম নাম প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়। উঠে এসেছে প্রয়াত সাহিত্যিক বুদ্ধেদব গুহর নামও। আজকাল ডট ইন বিষয়টি জানতে যোগাযোগ করেছিল রাজের সঙ্গে। তিনি অস্বীকার করেছেন।
৫ নভেম্বর মণিপুর পৌঁছান রাজ। ৭ নভেম্বর তিনি খোলসা করেন যাত্রার কারণ। রাজের অন্যতম প্রিয় ঔপন্যাসিকের গল্প নিয়ে ছবি বানানোর ইচ্ছে নিয়েই তিনি যাচ্ছেন ডিমাপুর। সেই সময় মণিপুর সাময়িক অশান্ত। কিন্তু সাধারণ মানুষদের জীবনে তার কোনও ছাপ পড়েনি। বরং রাজ স্থানীয় প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে গিয়েছিলেন। তখনই জানান, বাঙালি ঔপন্যাসিক জঙ্গলে ঘুরতে ভালবাসতেন। জঙ্গলকে পটভূমিকায় রেখে বহু উপন্যাস লিখেছেন। তাঁর উপন্যাস পড়ে অনেক ভ্রমণপিপাসুর বেড়ানোর ইচ্ছেপূরণ হয়েছে। এবং তাঁর প্রত্যেকটি উপন্যাস কালজয়ী। নৈসর্গিক সৌন্দর্যের সঙ্গে প্রেমের অসাধারণ মেলবন্ধন ঘটিয়েছিলেন তিনি। এই বর্ণনা শুনে টলিপাড়ায় আন্দাজ, এরকম গল্প বুদ্ধদেব গুহ লিখতেন। যা পড়ে প্রেম করতে শিখেছেন রাজ। আর রাজের ছবি মানেই প্রেমের ছবি।
রাজ এও জানিয়েছেন, মণিপুর, নাগাল্যান্ড, দিল্লি, কলকাতা মিলিয়ে শুট হবে। অর্থাৎ, পুরোটাই আউটডোর শুটিং। সেই জায়গা থেকে তাঁর দাবি, সবাই বলেন, বাংলা ছোট ছবি বানায়। হয় ঘরের মধ্যে শুটিং হয়। নয়তো কলকাতার আশপাশে। তিনি সেই ধারণা বদলাতে চলেছেন। এবং ছবিটি তারকাখচিত। রাজের ‘ড্রিম প্রজেক্ট’। বিধায়ক-পরিচালকের প্রথম সিরিজ ‘আবার প্রলয়’ সুপারহিট। সিরিজে সুন্দরবনের নারীপাচার চক্র উঠে এসেছে। এদিকে ‘ধর্মযুদ্ধ’র পরে অনেক দিন রাজ ছবির কাজে হাত রাখেননি। কখনও গুঞ্জন ছড়িয়েছে, তিনি আর দেব অধিকারী জুটি বেঁধে ফের ফিরছেন। সদ্য উঠে এসেছে বুম্বাদার নাম। টলিপাড়া মুখিয়ে রাজের নতুন ছবির দিকে। কোন গুঞ্জনে সত্যতার সিলমোহর পড়বে? সেই উত্তর সময় দেবে।
৫ নভেম্বর মণিপুর পৌঁছান রাজ। ৭ নভেম্বর তিনি খোলসা করেন যাত্রার কারণ। রাজের অন্যতম প্রিয় ঔপন্যাসিকের গল্প নিয়ে ছবি বানানোর ইচ্ছে নিয়েই তিনি যাচ্ছেন ডিমাপুর। সেই সময় মণিপুর সাময়িক অশান্ত। কিন্তু সাধারণ মানুষদের জীবনে তার কোনও ছাপ পড়েনি। বরং রাজ স্থানীয় প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে গিয়েছিলেন। তখনই জানান, বাঙালি ঔপন্যাসিক জঙ্গলে ঘুরতে ভালবাসতেন। জঙ্গলকে পটভূমিকায় রেখে বহু উপন্যাস লিখেছেন। তাঁর উপন্যাস পড়ে অনেক ভ্রমণপিপাসুর বেড়ানোর ইচ্ছেপূরণ হয়েছে। এবং তাঁর প্রত্যেকটি উপন্যাস কালজয়ী। নৈসর্গিক সৌন্দর্যের সঙ্গে প্রেমের অসাধারণ মেলবন্ধন ঘটিয়েছিলেন তিনি। এই বর্ণনা শুনে টলিপাড়ায় আন্দাজ, এরকম গল্প বুদ্ধদেব গুহ লিখতেন। যা পড়ে প্রেম করতে শিখেছেন রাজ। আর রাজের ছবি মানেই প্রেমের ছবি।
রাজ এও জানিয়েছেন, মণিপুর, নাগাল্যান্ড, দিল্লি, কলকাতা মিলিয়ে শুট হবে। অর্থাৎ, পুরোটাই আউটডোর শুটিং। সেই জায়গা থেকে তাঁর দাবি, সবাই বলেন, বাংলা ছোট ছবি বানায়। হয় ঘরের মধ্যে শুটিং হয়। নয়তো কলকাতার আশপাশে। তিনি সেই ধারণা বদলাতে চলেছেন। এবং ছবিটি তারকাখচিত। রাজের ‘ড্রিম প্রজেক্ট’। বিধায়ক-পরিচালকের প্রথম সিরিজ ‘আবার প্রলয়’ সুপারহিট। সিরিজে সুন্দরবনের নারীপাচার চক্র উঠে এসেছে। এদিকে ‘ধর্মযুদ্ধ’র পরে অনেক দিন রাজ ছবির কাজে হাত রাখেননি। কখনও গুঞ্জন ছড়িয়েছে, তিনি আর দেব অধিকারী জুটি বেঁধে ফের ফিরছেন। সদ্য উঠে এসেছে বুম্বাদার নাম। টলিপাড়া মুখিয়ে রাজের নতুন ছবির দিকে। কোন গুঞ্জনে সত্যতার সিলমোহর পড়বে? সেই উত্তর সময় দেবে।
