সংবাদসংস্থা মুম্বই: 

জোড়া নয়, বিচ্ছেদের পথেই ধনুশ-ঐশ্বর্যা

সম্পর্কের তিক্ততা কাটিয়ে ওঠার জল্পনায় জল ঢেলে আনুষ্ঠানিক বিচ্ছেদের পথেই এগোলেন ধনুশ এবং ঐশ্বর্যা। ২০২২ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে বিবাহবিচ্ছেদের আবেদন করার পর থেকে ধনুশ এবং ঐশ্বর্যা আদালতের একাধিক শুনানিতে অনুপস্থিত থাকায় তাদের 'প্যাচ-আপ' সম্পর্কে জল্পনা ছড়িয়েছিল। ফিসফাস শুরু হয় যে বিচ্ছিন্ন দম্পতি আবার একত্রিত হচ্ছেন। তবে দু'পক্ষের আইনজীবীর তরফেই বিচ্ছেদের জন্য চূড়ান্ত আবেদন জমা দেওয়া হয়েছে। শোনা যাচ্ছে, আগামী ২৭ নভেম্বর আইনিভাবে বিচ্ছেদের পথে হাঁটবেন ধনুশ এবং ঐশ্বর্যা। প্রসঙ্গত, ধনুশ এবং ঐশ্বর্যা রজনীকান্ত ২০০৪ সালে বিয়ে করেছিলেন। এবং ১৮ বছর পরে, তাঁরা তাদের আলাদা হওয়ার সিদ্ধান্ত ঘোষণা করে একটি যৌথ বিবৃতি জারি করেছিলেন। 

 

অভিষেক-ঐশ্বর্য নিয়ে মুখ খুললেন অমিতাভ 

বহুদিন ধরে সবকিছু মাপছিলেন। অভিষেক বচ্চন ও ঐশ্বর্য রাই বচ্চনকে ঘিরে সমস্ত জল্পনা, ফিসফাস, সব খবর তাঁর চোখে যেমন পড়ছিল, কানেও আসছিল। শেষমেশ এবার সেই বিষয়ে মুখ খুললেন তিনি। তিনি, অর্থাৎ অমিতাভ বচ্চন। তবে সরাসরি নয়। একটু ঘুরিয়ে। নিয়মিত ব্লগ করেন অমিতাভ। সাম্প্রতিকতম নিজের লেখা ব্লগে অভিষেক-ঐশ্বর্যার নাম না তুলে বচ্চন বাড়ির অন্দরের পরিস্থিতি নিয়ে মুখ খুললেন তিনি। জানালেন, দিনের পর দিন যেসব খবর পাওয়া যাচ্ছে তা ভিত্তিহীন এবং যাচাইহীন।

 

 

স্বামীর জন্য একতার সঙ্গে লড়াই নীলমের 

স্বামী সমীর সোনির ব্যাপারে তিনি অত্যন্ত পজেসিভ তা এক সাক্ষাৎকারে নিজের মুখে কবুল করলেন নীলম কোঠারি। আর এই পজেসিভ হওয়ার দরুণ একটা কাপুরের সঙ্গেও বিরাট ঝামেলা করেছিলেন তিনি। সম্প্রতি নীলম জানিয়েছেন, একতা প্রযোজিত এক শো-এ ঘনিষ্ঠ দৃশ্যে অভিনয় করেন সমীর। তা জানার পরেই একতার সঙ্গে ঝামেলায় জড়ান তিনি। পাল্টা একতাও প্রশ্ন তোলেন, চিত্রনাট্য সব লেখাই ছিল। সমীরের অজানা কিছু ছিল না। অগত্যা একতার মুখ দেখা বন্ধ করে দেন নীলম। চার-পাঁচ মাস কথাও চলেনি তাঁদের মধ্যে। যদিও এখন সব মিটমাট হয়ে গিয়েছে।