টিনসেল টাউনে খবর অফুরান। বিনোদনের সমস্ত খবর জানতে যদি চান, চোখ রাখুন নজরে বিনোদনে। জেনে নিন সারাদিনের গরমা গরম খবর কী?
মিকার বিরাট ভুল!

সম্প্রতি, মুম্বই সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে প্রখ্যাত পরিচালক প্রিয়দর্শন জানিয়েছেন, সিক্যুয়েল বানানো তাঁর বিশেষ পছন্দ নয়। তবুও প্রযোজকদের দীর্ঘদিনের অনুরোধেই তিনি হাত দিয়েছেন হেরা ফেরি ৩–তে। তাঁর কথায়—“আমি সাধারণত নিজের ছবির সিক্যুয়েল বানাতে চাই না, ওটাই আমার কাজের ধারা নয়। তবে হেরা ফেরি ৩ করব, কারণ প্রযোজকরা অনেক দিন ধরে অনুরোধ জানাচ্ছিলেন।” তাঁর এই বক্তব্যকে ঘিরে নানা চর্চা চলছে সমাজমাধ্যমে। এর মধ্যেই মিকা সিং-এর এক মন্তব্যে ঝড় উঠেছে নেটপাড়ায়। মিকা, প্রিয়দর্শনের অবসরের খবরকে তাঁর মৃত্যুর খবর ভেবেছিলেন। তাই 'ওম শান্তি' কমেন্ট করেন তিনি। যার ফলে নেটিজেনদের মধ্যে তুমুল চর্চা চলছে। সঙ্গে মিকাকে কটাক্ষ করতেও ছাড়ছেন না নেটিজেনরা।
চটে লাল সুনীল
একটি ভিডিও এখন সমাজমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে, যেখানে দেখা যাচ্ছে সুনীল এক অনুষ্ঠান মঞ্চে ক্ষিপ্ত হয়ে একজন শিল্পীকে তাঁর খারাপ নকল করার জন্য বকাঝকা করছেন। ভিডিওটিতে স্পষ্ট হয়েছে, এটি ভোপালের একটি অনুষ্ঠানের ঘটনা, যদিও অনুষ্ঠানের সঠিক তারিখ এখনও জানা যায়নি। সুনীল ক্ষিপ্ত হয়ে বলেন, "তখন থেকে এই লোকটা আলাদা আলাদা সব ডায়ালগ বলে চলেছে, যা আদৌ আমার নয়। আমি এত খারাপ নকল কখনও দেখিনি। যখন সুনীল শেট্টি কথা বলে, তখন সে পুরুষের মতো বলে... এই লোকটি বাচ্চাদের মতো কথা বলছিল। তাই যখন তুমি নকল করবে, তখন ভালভাবে করো... খারাপ নকল করবে না।"। সুনীল অসন্তোষ প্রকাশ করার পর, মিমিক্রি আর্টিস্ট সুনীলের কাছে ক্ষমাও চান। সেই ব্যক্তিকে কাচুমাচু মুখে বলতে শোনা যাচ্ছে, "ক্ষমা করবেন স্যার, আমি আপনাকে নকল করার চেষ্টা করছিলাম না।" তা শুনে সুনীল বলে ওঠেন, "ভুলেও চেষ্টা করবে না। এখনও সুনীল শেট্টি হতে তোমার অনেক সময় লাগবে। এভাবে মাথার পিছনে ঝুঁটি বাঁধলেই হয়ে যায় না!" সুনীলের এই ভিডিও সমাজমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়তেই আবারও নেটিজেনদের মধ্যে তুমুল বিতর্ক তৈরি হয়েছে।
সোহার পতৌদি-মালিকনা
১২০০ কোটি টাকার এই প্রাসাদপ্রমাণ পৈতৃক বাড়ির মালিকানা পেতে ফের আবেদন করেছেন সইফ আলি খান। এই বাড়িকে হোটেল হিসেবে ভাড়া দিয়ে গিয়েছিলেন অভিনেতার প্রয়াত বাবা মনসুর আলি খান পতৌদি। এই ১২০০ কোটি টাকার বিপুল সম্পত্তির মধ্যে নাকি খুব সামান্য অংশই পাবেন সোহা। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে তিনি জানিয়েছেন, এই প্যালেসের মধ্যেই একটি দুই কামরার ‘অ্যাপার্টমেন্ট’ রয়েছে। এই অংশ আগে ‘জেনারেটর রুম’ হিসেবে ব্যবহৃত হত।অভিনেত্রীর কথায়, “আগে যেটা ‘জেনারেটর রুম’ ছিল, সেটাই আমার ভাগে। সৌভাগ্যবশত, খুব কম সময়ের জন্য সেখানে একটি হোটেল ছিল, সেই হোটেল কর্তৃপক্ষ আমাদের পতৌদি প্যালেসের দেখভাল করতেন। আমার বাবা-মা সেই জেনারেটর রুমে থাকতে শুরু করেছিলেন তখন। আমার কিন্তু মনে হয়, এই সম্পত্তি বেশ ভালই।"
