নিজস্ব সংবাদদাতা: আজ অর্থাৎ ২৭ জুলাই থেকে শুরু হওয়ার কথা ছিল এসভিএফ-এর পুজোর ছবির শুটিং। পরিচালকের আসনে রাহুল মুখোপাধ্যায়। কথামত কলাকুশলীরা হাজির হলেও টেকনিশিয়ানদের দেখা মিলল না। কিন্তু 'শুটিং হবেই' এই দাবিতে টেকনিশিয়ানের দায়িত্ব নিজেদের কাঁধে তুলে নিলেন টলিপাড়ার পরিচালকরা। অথচ শেষরক্ষা হল না। সর্বশেষ পাওয়া খবর অনুযায়ী আজকের মত বন্ধ শুটিং।
ডিরেক্টরস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সুব্রত সেন এবং সুদেষ্ণা রায় এই বিষয়ে বলেন, "আমরা বরাবরই যেকোনও পরিস্থিতিতে পরিচালকদের কাজ বন্ধ করতে বারণ করি। কিন্তু আজ টেকনিশিয়ানরা সেই রীতি লঙ্ঘন করেছেন। ফেডারেশনের কাছে সমস্ত নথি দেওয়ার পরেও এটা কেন হল রাহুলের সঙ্গে আমরা সেই প্রশ্ন রাখব।"
রাজ চক্রবর্তী বলেন, "আমি পরিস্থিতি বিচার করেই বলছি। আমাদের কাছে সম্মানটা অনেক বড়। একজন পরিচালক ছাড়া ছবির কোনও কাজ সম্ভব নয়। তাই দু'দিনের মধ্যে ফেডারেশন এই পরিস্থিতির মিমাংসা না করে তাহলে সকল পরিচালকরা ফ্লোরে যাব না। তারপর দেখা যাবে কীভাবে কাজ এগোয়।"
কৌশিক গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, "এই পরিস্থিতি খুবই অপমানের আমাদের প্রত্যেকের জন্যই। আমরা পরিচালক, কোনও প্রতিষ্ঠানের অন্তর্ভুক্ত হয়ে কাজ করি না। তাই আমাদের কাজ আটকানোর কারওর অধিকার নেই।" তাঁর এই মন্তব্যে সমর্থন জানান পরমব্রত চট্টোপাধ্যায় ও সৃজিত মুখোপাধ্যায়।
রাহুল মুখোপাধ্যায় এই পরিস্থিতি সম্পর্কে বলেন, "আমি সুস্থভাবে কাজ করতে চাই। আমার সঙ্গে ইন্ডাস্ট্রির পরিচালকরা রয়েছেন। সবাই যা সিদ্ধান্ত নেবেন সেইমত কাজ হবে।"
ডিরেক্টরস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সুব্রত সেন এবং সুদেষ্ণা রায় এই বিষয়ে বলেন, "আমরা বরাবরই যেকোনও পরিস্থিতিতে পরিচালকদের কাজ বন্ধ করতে বারণ করি। কিন্তু আজ টেকনিশিয়ানরা সেই রীতি লঙ্ঘন করেছেন। ফেডারেশনের কাছে সমস্ত নথি দেওয়ার পরেও এটা কেন হল রাহুলের সঙ্গে আমরা সেই প্রশ্ন রাখব।"
রাজ চক্রবর্তী বলেন, "আমি পরিস্থিতি বিচার করেই বলছি। আমাদের কাছে সম্মানটা অনেক বড়। একজন পরিচালক ছাড়া ছবির কোনও কাজ সম্ভব নয়। তাই দু'দিনের মধ্যে ফেডারেশন এই পরিস্থিতির মিমাংসা না করে তাহলে সকল পরিচালকরা ফ্লোরে যাব না। তারপর দেখা যাবে কীভাবে কাজ এগোয়।"
কৌশিক গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, "এই পরিস্থিতি খুবই অপমানের আমাদের প্রত্যেকের জন্যই। আমরা পরিচালক, কোনও প্রতিষ্ঠানের অন্তর্ভুক্ত হয়ে কাজ করি না। তাই আমাদের কাজ আটকানোর কারওর অধিকার নেই।" তাঁর এই মন্তব্যে সমর্থন জানান পরমব্রত চট্টোপাধ্যায় ও সৃজিত মুখোপাধ্যায়।
রাহুল মুখোপাধ্যায় এই পরিস্থিতি সম্পর্কে বলেন, "আমি সুস্থভাবে কাজ করতে চাই। আমার সঙ্গে ইন্ডাস্ট্রির পরিচালকরা রয়েছেন। সবাই যা সিদ্ধান্ত নেবেন সেইমত কাজ হবে।"
