আজকাল ওয়েবডেস্ক: বন্ধ ছিল 'ডাক্তার পাড়া'ও। বর্ধমান শহরের খোসবাগান গোটা রাজ্যে পরিচিত এই নামেই। এখানে থাকেন দেড় হাজারের কাছাকাছি চিকিৎসক। আরজি কর-এ চিকিৎসক মৃত্যুর ঘটনায় প্রতিবাদ জানিয়ে ১৪ আগষ্ট বন্ধ ছিল এই 'পাড়া'।
গত বুধবার দেশজুড়ে সরকারি সরকারি, বেসরকারি, হাসপাতাল ও মেডিক্যাল কলেজে বহির্বিভাগ পরিষেবা বন্ধ রাখার ডাক দেয় পশ্চিমবঙ্গ অ্যাসোসিয়েশন অফ হেল্থ সার্ভিস ডক্টরস সংগঠন। সেই ডাকে সাড়া দেয় খোসবাগান।
সেদিন বলতে গেলে চিকিৎসক ছিলেন না সিংহভাগ চেম্বারেই। বন্ধ ছিল প্রায় সবই। অন্যদিন যে এলাকায় রোগী নিয়ে আসা গাড়ি বা অ্যাম্বুল্যান্সের ভিড়ে পা রাখার জায়গা থাকে না সেই এলাকা ছিল শুনশান। অনেক রোগীই এসে চেম্বার বন্ধ দেখে ফিরে যান।
খোসবাগানেই চেম্বার চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. দিব্যেন্দু রায়ের। তিনি বলেন, 'সেদিন আমরা আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ অ্যান্ড হসপিটালে তরুণী চিকিৎসকের মৃত্যুর ঘটনায় দোষীদের গ্রেপ্তার ও শাস্তির দাবিতে পরিষেবা বন্ধ রেখেছিলাম। সাধারণ মানুষের অসুবিধার জন্য দুঃখিত। কিন্তু এই দাবির পেছনে সাধারণ মানুষের সমর্থন রয়েছে।' যদিও বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজে পরিষেবা চালু থাকায় বড় সমস্যা হয়নি।
এই খোসবাগানে রয়েছে অজস্র পলিক্লিনিক। আছে প্যাথলজিক্যাল ল্যাবরেটরি, ওষুধের দোকান। রোগী ও তাঁর পরিজনদের জন্য তৈরি হয়েছে খাবারের হোটেল, চা-এর দোকান। আছে বিরাট বড় পাইকারি ওষুধের বাজারও।
বর্ধমান শহরে এই খোসবাগান ছাড়াও অন্যান্য জায়গাতেও চিকিৎসকরা রয়েছেন। বাম আমলের শেষদিকে এই শহরে একটি হেল্থ সিটি গড়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু সেটা শেষপর্যন্ত বাস্তবায়িত হয়নি। কিন্তু কলকাতার বাইরে খোসবাগান একটি 'হেল্থ হাব' বলেই পরিচিত। জাতীয় সড়কের ধারে অনেক নার্সিং হোম বা ক্লিনিক গজিয়ে উঠলেও।
গত বুধবার দেশজুড়ে সরকারি সরকারি, বেসরকারি, হাসপাতাল ও মেডিক্যাল কলেজে বহির্বিভাগ পরিষেবা বন্ধ রাখার ডাক দেয় পশ্চিমবঙ্গ অ্যাসোসিয়েশন অফ হেল্থ সার্ভিস ডক্টরস সংগঠন। সেই ডাকে সাড়া দেয় খোসবাগান।
সেদিন বলতে গেলে চিকিৎসক ছিলেন না সিংহভাগ চেম্বারেই। বন্ধ ছিল প্রায় সবই। অন্যদিন যে এলাকায় রোগী নিয়ে আসা গাড়ি বা অ্যাম্বুল্যান্সের ভিড়ে পা রাখার জায়গা থাকে না সেই এলাকা ছিল শুনশান। অনেক রোগীই এসে চেম্বার বন্ধ দেখে ফিরে যান।
খোসবাগানেই চেম্বার চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. দিব্যেন্দু রায়ের। তিনি বলেন, 'সেদিন আমরা আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ অ্যান্ড হসপিটালে তরুণী চিকিৎসকের মৃত্যুর ঘটনায় দোষীদের গ্রেপ্তার ও শাস্তির দাবিতে পরিষেবা বন্ধ রেখেছিলাম। সাধারণ মানুষের অসুবিধার জন্য দুঃখিত। কিন্তু এই দাবির পেছনে সাধারণ মানুষের সমর্থন রয়েছে।' যদিও বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজে পরিষেবা চালু থাকায় বড় সমস্যা হয়নি।
এই খোসবাগানে রয়েছে অজস্র পলিক্লিনিক। আছে প্যাথলজিক্যাল ল্যাবরেটরি, ওষুধের দোকান। রোগী ও তাঁর পরিজনদের জন্য তৈরি হয়েছে খাবারের হোটেল, চা-এর দোকান। আছে বিরাট বড় পাইকারি ওষুধের বাজারও।
বর্ধমান শহরে এই খোসবাগান ছাড়াও অন্যান্য জায়গাতেও চিকিৎসকরা রয়েছেন। বাম আমলের শেষদিকে এই শহরে একটি হেল্থ সিটি গড়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু সেটা শেষপর্যন্ত বাস্তবায়িত হয়নি। কিন্তু কলকাতার বাইরে খোসবাগান একটি 'হেল্থ হাব' বলেই পরিচিত। জাতীয় সড়কের ধারে অনেক নার্সিং হোম বা ক্লিনিক গজিয়ে উঠলেও।
