মিল্টন সেন: মাও নেতা অর্ণব দামকে পিএইচডি করতে দিতে হবে। শুক্রবার এই দাবিতে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জিকে চিঠি দিল অল ইন্ডিয়া পিপলস ফোরাম। বৃহস্পতিবার হুগলি সংশোধনাগারে গিয়ে অর্ণব দামের সঙ্গে কথা বলেন এআইপিএফ প্রতিনিধিরা। সংগঠনের রাজ্য সম্পাদকমন্ডলীর সদস্য সুদর্শন বোস জানান, 'অর্ণব দুই দিনের অনশন করেছিলেন। তবে সেই অনশন কারোর বিরোধিতা করে নয়। তাঁর দাবি ছিল তাঁকে যাতে কাউন্সেলিংয়ের মাধ্যমে পিএইচডির ক্লাস করতে দেওয়া হয়।'
শিলদা কান্ডে অভিযুক্ত মাওবাদী নেতা অর্নব দাম ওরফে বিক্রম যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত বন্দী। সম্প্রতি ইতিহাসে পিএইচডি করার জন্য বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশিকা পরীক্ষা দেন অর্ণব। সেই পরীক্ষায় তিনি প্রথম হন। এরপর কাউন্সেলিংয়ের ধাপ আসতেই তৈরি হয় জটিলতা। প্রশ্ন ওঠে একজন সাজাপ্রাপ্ত বন্দি কীভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্লাস করবেন। হুগলি জেল কর্তৃপক্ষকে চিঠি পাঠান বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ উপাচার্য গৌতম চন্দ্র। হুগলি সংশোধনাগার কর্তৃপক্ষের তরফে চিঠি দেওয়া হয় রাজ্যের কারা দপ্তরকে।
রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী, কারামন্ত্রী সহ তৃণমূল কংগ্রেসের মুখপাত্ররা সকলেই চাইছেন জটিলতা কাটুক। সংশোধনাগারে বন্দি থাকলেও অর্ণব যেন পিএইচডি করতে পারেন। এদিন সুদর্শন বাবু বলেছেন, অর্ণবের সঙ্গে তাঁর কথা হয়েছে। তিনি জানান, 'কেউ দোষী হলে তাঁর বিচার আদালতে হয়। কিন্তু পড়াশোনা একটা সামাজিক বিষয়। সেখানে বাধা থাকা উচিত নয়। এই বিষয়ে সরকারের কোনও আপত্তি নেই, অথচ বিশ্ববিদ্যালয় কেন বাধ সাধছে?' তাঁর প্রস্তাব, যদি নিরাপত্তার প্রশ্ন থেকে থাকে, তাহলে অর্ণবকে হুগলি থেকে বর্ধমান জেলে নিয়ে যাওয়া যেতে পারে।
শিলদা কান্ডে অভিযুক্ত মাওবাদী নেতা অর্নব দাম ওরফে বিক্রম যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত বন্দী। সম্প্রতি ইতিহাসে পিএইচডি করার জন্য বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশিকা পরীক্ষা দেন অর্ণব। সেই পরীক্ষায় তিনি প্রথম হন। এরপর কাউন্সেলিংয়ের ধাপ আসতেই তৈরি হয় জটিলতা। প্রশ্ন ওঠে একজন সাজাপ্রাপ্ত বন্দি কীভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্লাস করবেন। হুগলি জেল কর্তৃপক্ষকে চিঠি পাঠান বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ উপাচার্য গৌতম চন্দ্র। হুগলি সংশোধনাগার কর্তৃপক্ষের তরফে চিঠি দেওয়া হয় রাজ্যের কারা দপ্তরকে।
রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী, কারামন্ত্রী সহ তৃণমূল কংগ্রেসের মুখপাত্ররা সকলেই চাইছেন জটিলতা কাটুক। সংশোধনাগারে বন্দি থাকলেও অর্ণব যেন পিএইচডি করতে পারেন। এদিন সুদর্শন বাবু বলেছেন, অর্ণবের সঙ্গে তাঁর কথা হয়েছে। তিনি জানান, 'কেউ দোষী হলে তাঁর বিচার আদালতে হয়। কিন্তু পড়াশোনা একটা সামাজিক বিষয়। সেখানে বাধা থাকা উচিত নয়। এই বিষয়ে সরকারের কোনও আপত্তি নেই, অথচ বিশ্ববিদ্যালয় কেন বাধ সাধছে?' তাঁর প্রস্তাব, যদি নিরাপত্তার প্রশ্ন থেকে থাকে, তাহলে অর্ণবকে হুগলি থেকে বর্ধমান জেলে নিয়ে যাওয়া যেতে পারে।
