আজকাল ওয়েবডেস্ক: ২০২৩ থেকেই দফায় দফায় উত্তাল হয়েছে মণিপুর। দেশের রাজনীতিতে চর্চা হয়েছে জোর। ফের একবার ছড়িয়ে পড়েছে প্রবল বিক্ষোভের রেশ। বিক্ষুব্ধরা নিজেদের গায়ে পেট্রোল ঢেলে, আগুন জ্বালিয়ে শেষ করে দেওয়ার হুমকি দিয়েছেন। উত্তাল পরিস্থিতিতে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে ইন্টারনেট, জারি কার্ফু।
আরামবাই টেংগোল-সহ মেইতেই গোষ্ঠীর কয়েকজন সদস্যকে গ্রেপ্তারির পরেই নতুন করে উত্তেজনা ছড়ায় মণিপুরে। বন্দিদের মুক্তির দাবিতে পথে নামেন বহু মানুষ। শনিবার রাত থেকেই খারাপ হয় পরিস্থিতি। পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ হয় বিক্ষোভকারীদের।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ গুলি চালিয়েছে বলেও অভিযোগ। পুলিশ-বিক্ষোভকারীদের সংঘর্ষে সাংবাদিক-সহ বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন বলেও খবর সর্বভারতীয় সংবাদ মাধ্যম সূত্রে।
শনিবারের রাতের নতুন করে ছড়িয়ে পড়া উত্তেজনার পর, বেশকয়েকটি পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে মণিপুর সরকার। ইম্ফল পূর্ব, ইম্ফল পশ্চিম, থৌবল, কাকচিঙ-সহ একাধিক জায়গায় জমায়েত নিষিদ্ধ। ওই জায়গাগুলিতে পাঁচজনের বেশি মানুষ একসঙ্গে জড়ো হতে পারবেন না। মণিপুরের বেশকিছু জেলায় ইন্টারনেট বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে বলেও জানা গিয়েছে। বিষ্ণুপুর জেলায় জারি হয়েছে কারফিউ।
