বিভাস ভট্টাচার্য: প্রস্তুত রাখা আছে ৬০টি শয্যা। পরীক্ষা করে দেখে নেওয়া হয়েছে সমস্ত প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি। করোনার নতুন ঢেউয়ের মোকাবিলায় নিজেদের তৈরি রাখছে বেলেঘাটা আইডি হাসপাতাল।
হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ডা. বিশ্বনাথ শর্মা সরকার জানিয়েছেন, "এখনও পর্যন্ত আমাদের হাসপাতালে করোনার উপসর্গ নিয়ে কোনও রোগী ভর্তি হননি। কিন্তু পরিস্থিতির কথা ভেবে আমরা ইতিমধ্যেই প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছি।" তিনি বলেন, "গত ২০ ডিসেম্বর বুধবার এবিষয়ে একটি মক ড্রিল করা হয়। যার মধ্যে ছিল শয্যা এবং চিকিৎসার প্রয়োজনে নানা জিনিস যেমন অক্সিজেন সরবরাহের ব্যবস্থা, বাইপ্যাপ মেসিনসহ অন্যান্য যন্ত্র চালিয়ে দেখে নেওয়া। সেইসঙ্গে ছিল আরও কয়েকটি জরুরি বিষয়। আগামী ২৮ ডিসেম্বর ফের আরেকটি মক ড্রিল করা হবে।"
তবে করোনার এই নতুন ভ্যারিয়্যান্ট জেএন.১ অতটা মারাত্মক নয় বলেই তিনিই জানিয়েছেন। তাঁর কথায়, "কেরলে রোগীর শরীরে এই ভ্যারিয়্যান্ট পাওয়া গিয়েছে। কিন্তু আমাদের বিশ্বাস নতুন এই ভ্যারিয়্যান্টে লোকে আক্রান্ত হলেও মৃত্যুর হার সেরকমভাবে বাড়বে না।"
বছর শেষে করোনার এই নতুন করে মাথাচাড়া দেওয়ার জন্য রাজ্যে ইতিমধ্যেই অন্যান্য সরকারি হাসপাতালগুলিতেও রোগ মোকাবিলায় প্রস্তুতি শুরু হয়ে গেছে।
ডা. বিশ্বনাথ শর্মা সরকার বলেন, "আমাদের হাসপাতালে এই রোগের জন্য আছে ৩০০টি শয্যা। প্রয়োজনে বাকি শয্যাগুলিও প্রস্তুত করে ফেলা হবে।"
হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ডা. বিশ্বনাথ শর্মা সরকার জানিয়েছেন, "এখনও পর্যন্ত আমাদের হাসপাতালে করোনার উপসর্গ নিয়ে কোনও রোগী ভর্তি হননি। কিন্তু পরিস্থিতির কথা ভেবে আমরা ইতিমধ্যেই প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছি।" তিনি বলেন, "গত ২০ ডিসেম্বর বুধবার এবিষয়ে একটি মক ড্রিল করা হয়। যার মধ্যে ছিল শয্যা এবং চিকিৎসার প্রয়োজনে নানা জিনিস যেমন অক্সিজেন সরবরাহের ব্যবস্থা, বাইপ্যাপ মেসিনসহ অন্যান্য যন্ত্র চালিয়ে দেখে নেওয়া। সেইসঙ্গে ছিল আরও কয়েকটি জরুরি বিষয়। আগামী ২৮ ডিসেম্বর ফের আরেকটি মক ড্রিল করা হবে।"
তবে করোনার এই নতুন ভ্যারিয়্যান্ট জেএন.১ অতটা মারাত্মক নয় বলেই তিনিই জানিয়েছেন। তাঁর কথায়, "কেরলে রোগীর শরীরে এই ভ্যারিয়্যান্ট পাওয়া গিয়েছে। কিন্তু আমাদের বিশ্বাস নতুন এই ভ্যারিয়্যান্টে লোকে আক্রান্ত হলেও মৃত্যুর হার সেরকমভাবে বাড়বে না।"
বছর শেষে করোনার এই নতুন করে মাথাচাড়া দেওয়ার জন্য রাজ্যে ইতিমধ্যেই অন্যান্য সরকারি হাসপাতালগুলিতেও রোগ মোকাবিলায় প্রস্তুতি শুরু হয়ে গেছে।
ডা. বিশ্বনাথ শর্মা সরকার বলেন, "আমাদের হাসপাতালে এই রোগের জন্য আছে ৩০০টি শয্যা। প্রয়োজনে বাকি শয্যাগুলিও প্রস্তুত করে ফেলা হবে।"
