বিদেশ | মানুষের জিনেই লুকিয়ে থাকে শয়তানের কালো হাসি, রহস্য সামনে আনল এআই

Sumit | ১৯ জানুয়ারী ২০২৫ ১৩ : ৪৩Sumit Chakraborty

আজকাল ওয়েবডেস্ক: কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয় সম্প্রতি একটি বিরাট কাজ করেছেন। তারা এআইকে দিয়ে মানুষের জিনের বিশেষ ধরণের পরীক্ষা করিয়েছেন। সেখান থেকে উঠে এসেছে একজন ব্যক্তির চরিত্র গঠন করতে গিয়ে যদি জিনের খারাপ অংশের প্রভাব বেশি হয় তাহলে সেখান থেকে যে প্রাণের জন্ম হবে তার মধ্যে খারাপটাই বেশি থাকবে।

এআই জানিয়েছে মানুষের দেহে প্রধানত দুধরণের জিন থাকে। তার মধ্যে অন্যতম হল সাদা এবং কালো জিন। যদি সাদা জিনের প্রভাব থাকে তাহলে সেই মানুষটি যথেষ্ট বুদ্ধিমান এবং বিচক্ষণ হবে। তবে কালো জিনের প্রভাব বেশি হলে তার দেহে নানা ধরণের নেগেটিভ এনার্জি তৈরি হবে। ফলে সেখান থেকে তাকে ফিরিয়ে আনা সহজ হবে না।

এআই তার নিজের হিসাব অনুসারে বেশ কয়েকজন মানুষের দেহের জিন পরীক্ষা করেছে। সেখান থেকে সে সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রকৃতিগতভাবে মানুষ ভাল দিককেই বেছে নিয়ে থাকে। তবে যদি তার মধ্যে সুপ্ত অন্ধকার থাকে তাহল সে সুযোগ পেলেই অন্ধকারকেই বেছে নেয়। তার ব্যবহার সেই সময় একেবারে আলাদা হয়ে যাবে। যে মানুষকে সকলে ভাল বলে জানে সেই তখন হয়ে উঠতে পারে চরম শিকারী।

মানুষের দেহ বহু কোষ দিতে তৈরি। সেখানে জিনের প্রভাব থাকে অনেকটাই বেশি। তবে যদি কোনও পূর্বপুরুষের জিন থেকে খারাপ প্রভাব তার জিনে চলে আসে তাহলে সেখান থেকে সে খারাপের দিকে যেতে বিন্দুমাত্র সময় নষ্ট করে না। তার মধ্যের পাশবিক চিন্তাভাবনা তখনই জেগে ওঠে। একেই মানুষের কালো দিক হিসাবে অভিহিত করেছে এআই।

মানুষের জিন এমন কিছু কোষ দিয়ে তৈরি হয় যা নিয়ে বিশ্বে প্রচুর চিকিৎসকরা এখনও অনেক কিছুই জানেন না। তাই তারা এবার এআইকে দিয়ে জিন পরীক্ষা করিয়েছেন। নতুন এই তথ্য থেকে এটা স্পষ্ট যে জিনে যদি ত্রুটি থাকে তাহলে সেটি বংশপরম্পরাতে প্রসারিত হয়ে থাকে। সেখানে সাদার তুলনায় কালোর জোরই বেশি থাকে।

Aimodel Geneactivity Humancell

আগের খবর

রাস্তায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে ঝলসানো দেহ, তেল লুট করতে গিয়ে প্রাণ গেল ৭০ জনের

পরের খবর

বাঘকে হারিয়ে কেন জঙ্গলের রাজা সিংহ, উত্তর জানেন কী