আমেরিকান পিট ভাইপার : এদের দেখলে মনে হবে একেবারে শান্ত স্বভাবের। তবে কাছে গেলেই বোঝা যাবে কোন ভুলটা আপনি করলেন। এর এক ছোবলে বড় বাঘও কাবু হয়ে যায়। মানুষ তো কোন ছাড়।
2
10
ব্ল্যাক মাম্বা: এই সাপটিকে দেখলে দূর থেকে পালিয়ে যাওয়া শ্রেয়। যদি কোনওরকমে অন্য প্রাণীর অস্তিত্ব ধারে কাছে টের পায় তাহলে তাকে দ্রুত কাবু করতে তার উপর হামলা চালায়। এর বিষে একবারেই মানুষের নাড়ি বন্ধ হয়ে যেতে পারে।
3
10
গাবুন ভাইপার : মধ্য আফ্রিকার অন্যতম বিষাক্ত সাপেদের মধ্যে এটি একটি। দ্রুত শিকারের উপর হামলা করতে পারে বলে এটি অন্য সাপেদের তুলনায় অনেক বেশি ক্ষতিকর। গাছের আড়ালে থেকে এটি আক্রমণ করতে পছন্দ করে।
4
10
রাসেল ভাইপার : বাংলা ভাষায় একে বলে চন্দ্রবোড়া। একেবারে নিজের মতো চলাফেরা করতে ভালবাসে। তবে যদি কেউ এদের ক্ষতি করার চেষ্টা করে তাহলে মুখের সব বিষ একবারে ঢেলে দেয় প্রতিপক্ষের দেহে। দ্রুত পঙ্গু হয়ে মারা যায় মানুষ।
5
10
ইন্ডিয়ান কোবরা : ভারতের কোবরা প্রজাতি এর মাধ্যমেই টিকে রয়েছে ঘরের মেঝেতে মাটি খুঁজে বাসা তৈরি করতে সিদ্ধহস্ত। বিষের মাত্রা এতটাই যেকোনও মানুষ যদি এক ঘন্টার মধ্যে প্রতিশেধক না নেয় তাহলে তার মৃত্যু নিশ্চিত।
6
10
ব্রাজিলিয়ান কেরাডো : ব্রাজিলের মাটিতে অন্যতম ক্ষিপ্র সাপেদের মধ্য অন্যতম। নিজের থেকে বড় আকারের সাপকেও সহজে কাবু করতে পারে এই সাপটি। গরম পরিবেশে থাকে বলে এর বিষ অতি মারাত্বক।
7
10
কোরাল স্নেক : জলের আশেপাশে থাকতে পছন্দ করে। তাই নদী বা ডোবার কাছে এদের বেশি দেখা যায়। বিভিন্ন পুরনো বাড়ির স্যাতস্যাঁতে ঘরকে এরা নিজেদের বাসস্থান হিসাবে তৈরি করে। মানুষের মুখোমুখি হলেই এরা সরাসরি আক্রমণের পথে যায়।
8
10
কমন ক্রেট : শ্রীলঙ্কাতে বেশি দেখা যায় এই সাপটিকে। বিভিন্ন চাষের জমির ধারে ঘুরে বেড়ায়। যদি কারও পা পড়ে যায় তাহলে অতি দ্রুত তাঁকে ছোবল মেরে সমস্ত বিষ ঢালে। সঠিক সময়ে হাসপাতালে না গেলেই মৃত্যু।
9
10
কেপ কোবরা : দক্ষিণ আফ্রিকার অন্যতম সেরা আক্রমণকারীদের মধ্যে অন্যতম কেপ কোবরা। ঝোপের আড়ালে লুকিয়ে থাকে এবং সেখান থেকে শিকারকে দ্রুত হামলা করে থাকে। বিষ দেহে গেলেই স্নায়ু অসাড় হতে শুরু করে দেয়।
10
10
কিং কোবরা : দেখতে একেবারে রাজার মতো হলেও স্বভাবে তেমন নয়। বিরাট ফনা তুলে বিপক্ষকে ভয় দেখাতে এরা সিদ্ধহস্ত। তবে তাতে কাজ না হলে তারপর অতি দ্রুত বিপক্ষকে ঘায়েল করে নিজের বিষ দিয়ে।