আজকাল ওয়েবডেস্ক: প্রথমে মিচেল স্টার্ক, তারপর মহম্মদ শামি, তারপর জশ হ্যাজলউড, তিন বোলারের জন্য বিড কাউকেই পেল না কলকাতা নাইট রাইডার্স। ২৫ লক্ষের জন্য এলেন না শামি। গতবারের তুলনায় এবারে অনেক কম দামে বিক্রি হয়েছেন স্টার্কও। গতবার তাঁর বিড যেখানে ২৪ কোটি ছিল এবারে তাঁকে ১১ কোটি টাকায় কিনেছে দিল্লি। শামির দাম উঠল ১০ কোটি পর্যন্ত। কেকেআর ৯.২৫ পর্যন্ত বিডের পর ছেড়ে দেয়। একই ঘটনা ঘটল জস হ্যাজলউডের ক্ষেত্রেও। রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর সঙ্গে লড়াইয়ের পর একপ্রকার বাজেটের অভাবেই বিড ছেড়ে দিতে হয় হ্যাজলউডের।
৫১ কোটি টাকা নিয়ে নিলামে বসে বেশিরভাগটা গিয়েছে ভেঙ্কটেশের পিছনেই। তবে নিলামের শেষবেলায় কুইন্টন ডি কক এবং রহমানুল্লাহ গুরবাজকে কিনেছে কলকাতা। তাও অনেকটাই কম দামে। ৩.৬০ কোটি টাকায় ডি-কক এবং বেস প্রাইস অর্থাৎ ২.০০ কোটি টাকায় গুরবাজকে পেয়েছে কেকেআর। সোমবারও নিলামের বেশ কিছুটা অংশ বাকি রয়েছে। কী পরিকল্পনা নেয় ম্যানেজমেন্ট সেদিকেই রয়েছে নজর।
প্রসঙ্গত, ২৩.৭৫ কোটি টাকায় ভেঙ্কটেশ আইয়ারকে কিনল কেকেআর। এদিন নিলামে ৫১ কোটি টাকা নিয়ে নিলামে বসেছিল কলকাতা। আর প্রথম বিডেই বড় চমক। ভেঙ্কটেশ আইয়ারের দাম যে এতটা উঠবে কেউই ভাবতে পারেননি। কলকাতার সঙ্গে ভেঙ্কটেশ গত কয়েক বছর ধরেই আছেন। বলা ভাল, কেকেআরে ভাল পারফরম্যান্স করেই তাঁর জাতীয় দলে জায়গা পাওয়া। চোটের সময়ও তাঁকে ছাড়েনি কলকাতা। গত বছর আইপিএলে দুর্দান্ত পারফরম্যান্স করেন ভেঙ্কি। আইপিএল ফাইনালেও অর্ধশতরান করে দলকে চ্যাম্পিয়ন করেছিলেন তিনি।
