আজকাল ওয়েবডেস্কঃ যৌনতাও মানুষের একটি স্বাভাবিক প্রবৃত্তি। কারও কাছে ভালবাসার প্রকাশ, কারওর জন্য শারীরিক পরিতৃপ্তি। নিঃসন্দেহে শারীরিক মিলন দু’টি মানুষের সম্পর্কের রসায়নকে আরও দৃঢ় করে। প্রেমের সম্পর্কে যৌনতা একটি অংশ। দাম্পত্য জীবনেও এর বড় ভূমিকা রয়েছে! একে অপরের প্রতি যৌন আকর্ষণ বোধ করাটাই স্বাভাবিক। কিন্তু সম্পর্কে শুধুই যৌনতা প্রাধান্য পেলে তা অস্বাভাবিক বৈ কী! সঙ্গী সারাক্ষণই সঙ্গমে আগ্রহ প্রকাশ করলে তা সার্বিকভাবে সম্পর্কের জন্য বিপদ সংকেত হতে পারে। সেক্ষেত্রে কয়েকটি লক্ষণ বোঝা জরুরি। 

১. শারীরিক মিলনে দু’জনেরই সম্মতি থাকা প্রয়োজন। কিন্তু যদি তা একতরফা হয় কিংবা সঙ্গী শারীরিক মিলনের জন্য বিভিন্নভাবে চাপ দেয় তাহলে সেই পরিস্থিতি উপেক্ষা করা উচিত নয়।  
২. আপনার সঙ্গী কি স্থান, কাল পাত্র বিচার না করেই যৌন সম্পর্ক করতে চান? সারাক্ষণ নানা কৌশলে গোপনাঙ্গ ম্পর্শ করার চেষ্টা করেন? তবে সাবধান হওয়ার সময় এসেছে। 
৩. সম্পর্কে সমতা থাকা দরকার। একে অপরের অনুভূতিকে সম্মান জানানো, মানসিক পরিস্থিতি বোঝা প্রয়োজন। যদি সঙ্গী আপনার মনের কথা জানতে না চান, আপনার ‘না’-কে উপেক্ষা করেন তাহলে সতর্ক হন। 
৪. সম্পর্কে একে অপরের বাহ্যিক সৌন্দর্যের প্রশংসা করা স্বাভাবিক। কিন্তু আপনার সঙ্গী যদি শুধুই কোন পোশাকে আপনাকে আবেদনময়ী লাগে, কীভাবে সাজলে কেমন লাগে এই ধরনের কথাই বেশি বলে তাহলেও সতর্ক হন। 
৫. যে কোনও কথাই হোক, তাতে কি আপনার সঙ্গী যৌনতা আনতে চায়? ফোনে বা সাক্ষাৎ হলে যৌনতাই যেন তাঁর প্রিয় বিষয়! এমনকী অন্য কথা বললেও যৌনতার প্রসঙ্গে ঘুরিয়ে দেন তিনি? এই সমস্ত লক্ষণও সম্পর্কের জন্য ভাল নয়।