পেট ভাল থাকা মানে শুধু মসৃণ হজম নয়—এটি আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, মুড, শক্তি এবং সামগ্রিক সুস্থতাকেও প্রভাবিত করে। জীবনযাত্রা এবং খাদ্যাভ্যাসের নানা দিক এর ভারসাম্য নষ্ট করতে পারে, আর তাই সচেতন থাকা জরুরি। কিছু সহজ এবং কার্যকর উপদেশ শেয়ার করেছেন গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজিস্ট ডা. সৌরভ সেঠি, যিনি এইমস, হার্ভার্ড ও স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রশিক্ষিত। তিনি সম্প্রতি ১০ সেপ্টেম্বর নিজের ইনস্টাগ্রাম পোস্টে অন্ত্র ভাল রাখার সাতটি টিপস তুলে ধরেছেন।
টয়লেটে বেশি সময় বসে থাকবেন না
১০ মিনিটের বেশি চাপ দিয়ে বসে থাকা হেমোরয়েডসের ঝুঁকি বাড়ায়। প্রায় প্রতি ২০ জনে একজন জন মার্কিন প্রাপ্তবয়স্ক এই সমস্যায় ভোগেন। ফাইবার যদি যথেষ্ট না হয়, পেলভিক ফ্লোর থেরাপি সহায়ক হতে পারে।
নিজের জন্য কোনটা স্বাভাবিক বুঝুন
সুস্থ বাওয়েল হ্যাবিটস হতে পারে সপ্তাহে তিন বার থেকে দিনে তিন বার পর্যন্ত। মূল কথা হল—স্বস্তি, সংখ্যা নয়।
পেইনকিলার নিয়ে সতর্ক থাকুন
ইবুপ্রোফেন, ন্যাপ্রোক্সেন বা অ্যাসপিরিনের মতো জিনিস ঘন ঘন খেলে জিআই ব্লিডিংয়ের ঝুঁকি চারগুণ পর্যন্ত বাড়তে পারে এবং অন্ত্রের আস্তরণ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। প্রয়োজন হলে চিকিৎসকের সঙ্গে নিরাপদ বিকল্প নিয়ে আলোচনা করুন।
