আজকাল ওয়েবডেস্ক: ৫ সেপ্টেম্বর, শহরের এক বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। উপসর্গ ছিল বুকে ব্যথা। যদিও অসুস্থ বলে, ভর্তি হওয়ার আর্জি জানিয়ে একগুচ্ছ হাসপাতালের দরজায় গিয়েছিলেন বলেও জানা গিয়েছিল। তারপরেই গ্রেপ্তার করা হয় তাঁকে। এর মাঝেই বৃহস্পতিবার জানা গেল, বুধবার রাতে অসুস্থ বোধ করার ফের তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বুধবার রাতে প্রেসিডেন্সি জেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে বলে খবর সূত্রের।
জানা গিয়েছে, বুধবার শিয়ালদা কোর্টে নিয়ে যাওয়া হলে, তিনি আচমকা অসুস্থ বোধ করেন, হোঁচট খেয়ে পড়ার উপক্রম বলেও জানা যায়। তারপরেই জেলে ফিরে অসুস্থ বোধ করায় তাঁকে প্রেসিডেন্সি জেলে ভর্তি করা হয়।
অন্যদিকে বুধবারেই জানা যায়, শিয়ালদা আদালতে যে মুখবন্ধ রিপোর্ট কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা পেশ করেছে, তাতে বলা হয়েছে, আরজি করের কর্তব্যরত তরুণী চিকিৎসককে ধর্ষণ-খুনের ঘটনার তথ্য লোপাটের ঘটনায় মূল অভিযুক্ত টালা থানার প্রাক্তন ওসি অভিজিৎ মণ্ডল।
আরজি করে ধর্ষণ এবং খুনের ঘটনায় উত্তাল রাজ্য। আন্দোলন-প্রতিবাদ রাজ্য জুড়ে। একগুচ্ছ দাবিতে জুনিয়র চিকিৎসকরা টানা কয়েকদিন ধরে স্বাস্থ্য ভবনের সামনে আন্দোলন করেন। বৈথকে জুনিয়র চিকিৎসকদের একগুচ্ছ দাবি মেনে নেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী। সরিয়ে দেওয়া হয় কলকাতার তৎকালীন পুলিশ কমিশনার, স্বাস্থ্য অধিকর্তা, স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিকর্তা, ডিসি নর্থকে।
