তীর্থঙ্কর দাস: রাতের অন্ধকারে শহরে আক্রান্ত ৫ তরুণী। মারধর, শ্লীলতাহানির অভিযোগ। পাল্টা লিখিত অভিযোগ উঠেছে অভিযোগকারিণীদের বিরুদ্ধে। উঠেছে পুলিশি নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগও। জানা গিয়েছে, আনন্দপুরের বাসিন্দা পাঁচ তরুণী ইএম বাইপাস সংলগ্ন এক রেঁস্তোরায় খেতে গিয়েছিলেন সোমবার রাতে। সেখানে শৌচাগার না থাকায় রাস্তার ধারের এক সুলভ শৌচালয়ে যান এক তরুণী। সেটি বন্ধ ছিল। হঠাৎ পাশের একটি বাড়ি থেকে এক মহিলা বাইরে বেরিয়ে আসেন। শুরু হয় অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ। ওই মহিলার চিৎকার শুনে ঘর থেকে বেরিয়ে আসেন মহিলার স্বামী।
মহিলা এবং তাঁর স্বামী ওই যুবতীর উপর চড়াও হন এবং তারপরে একাধিক বাড়ি থেকে এলাকার কিছু মানুষ তরুণী এবং তরুণীর বান্ধবীদের মারধর করে। ঘুষি মারা হয়, লাঠি দিয়ে করা হয় মারধর। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এক তরুণীর পরিবারের লোক আসলে তাকেও রাস্তায় ফেলে বেধড়ক মারধর করা হয়। ১০০ নম্বরে ফোন করে পুলিশে খবর দিলেও কোনো সাহায্য মেলেনি বলে অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ, অ্যাসিড ছুঁড়ে মারার হুমকিও দেওয়া হয় ওই তরুণীদের। পরের দিকে পুলিশ আসলেও কোনো রকম পদক্ষেপ নেয়নি বলে জানা গিয়েছে। বলা হয়েছে লিখিত অভিযোগ করতে। বিধাননগর উত্তর থানায় লিখিতভাবে অভিযোগ জানানো হয়েছে। পুলিশ সূত্রে খবর, দুই পক্ষের তরফে লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। সিসিটিভি ফুটেজ দেখে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
মহিলা এবং তাঁর স্বামী ওই যুবতীর উপর চড়াও হন এবং তারপরে একাধিক বাড়ি থেকে এলাকার কিছু মানুষ তরুণী এবং তরুণীর বান্ধবীদের মারধর করে। ঘুষি মারা হয়, লাঠি দিয়ে করা হয় মারধর। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এক তরুণীর পরিবারের লোক আসলে তাকেও রাস্তায় ফেলে বেধড়ক মারধর করা হয়। ১০০ নম্বরে ফোন করে পুলিশে খবর দিলেও কোনো সাহায্য মেলেনি বলে অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ, অ্যাসিড ছুঁড়ে মারার হুমকিও দেওয়া হয় ওই তরুণীদের। পরের দিকে পুলিশ আসলেও কোনো রকম পদক্ষেপ নেয়নি বলে জানা গিয়েছে। বলা হয়েছে লিখিত অভিযোগ করতে। বিধাননগর উত্তর থানায় লিখিতভাবে অভিযোগ জানানো হয়েছে। পুলিশ সূত্রে খবর, দুই পক্ষের তরফে লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। সিসিটিভি ফুটেজ দেখে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
