আজকাল ওয়েবডেস্ক: আহমেদাবাদে বৃষ্টিবিঘ্নিত ম্যাচে 'কভি খুশি কভি গম' এর খণ্ডচিত্র। একদিকে খুশির হাওয়া, অন্যদিকে হতাশায় ডুবে অন্য শিবির। ম্যাচের পর ডাগআউটে প্লেয়ার থেকে শুরু করে স্ট্যান্ডে ফ্যান, প্রীতি জিন্টা সেলিব্রেশনে মাতেন। দ্বিতীয়বার আইপিএলের ফাইনালে ওঠার পর নেহাল ওয়াদেরার উদ্দেশে চোখ টেপেন পাঞ্জাবের মালকিন প্রীতি জিন্টা। জয়ের পর পাঞ্জাবের নেতাকে অভিনন্দন জানায় রিকি পন্টিং এবং সতীর্থরা। শ্রেয়সকে জড়িয়ে ধরে পিঠ চাপড়ে দেন পাঞ্জাবের কোচ। মাঠে নামার আগে গ্যালারিতেই নেস ওয়াদিয়ার সঙ্গে উৎসবে মাতেন প্রীতি।
একমাত্র ২০১৪ সালে আইপিএলের ফাইনালে উঠেছিল পাঞ্জাব। দীর্ঘ ১১ বছর পর আবার ফাইনালে। তাই স্বভাবতই বাড়তি উচ্ছ্বাস শিবিরে। তবে জয়ের পরও গম্ভীর মুখে দেখা যায় শ্রেয়সকে। প্রীতি তাঁকে জড়িয়ে ধরার পর মুখে হাসি ফোটে। খুশিতে লাফাচ্ছিলেন পাঞ্জাবের মালকিন। নেস ওয়াদিয়াও সেলিব্রেশন যোগ দেন। অন্যদিকে বিপক্ষ শিবিরের চিত্র সম্পূর্ণ ভিন্ন ছিল। হতাশার ছবি ফুটে ওঠে। মাথায় হাত নীতা আম্বানির। মাঠেই মাথা নীচু করে বসে পড়েন হার্দিক। গম্ভীর মুখে গালে হাত দিয়ে ডাগআউটে বসে থাকতে দেখা যায় রোহিতকে। যেন বিশ্বাসই করতে পারছিলেন না। দুই শিবিরে ফুটে ওঠে ভিন্ন চিত্র।
