আজকাল ওয়েবডেস্ক: অগ্নিগর্ভ পরিস্থিতি সামাল দিতে সে দেশের সরকার কড়া ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। শুক্রবার মধ্যরাত থেকে দেশজুড়ে জারি কারফিউ। রবি এবং সোমবার সে দেশের সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হয়েছিল। একই সঙ্গে জারি রয়েছে বিক্ষোভকারীদের গ্রেপ্তারি। দেশজুড়ে বন্ধ ইন্টারনেট পরিষেবা। নজর ছিল, পরিস্থিতি বিচারে পরবর্তী পদক্ষেপ কী হয় বাংলাদেশ সরকারের।
বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যম সূত্রের খবর, রবি এবং সোমবারের পর, মঙ্গলবারও বাংলাদেশে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। একই সঙ্গে বেড়েছে কারফিউর মেয়াদ। অর্থাৎ কারফিউ জারি থাকছে মঙ্গলবারেও। এই নিয়ে টানা চতুর্থদিন কারফিউ জারি থাকছে সে দেশে। তবে চতুর্থ দিনে দেখা গিয়েছে, রাস্তায় তুলনায় মানুষের সংখ্যা বেড়েছে। সোমবারের তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশে সহিংসতায় প্রাণ গিয়েছে অন্তত ১৭৪। আহত-জখম বহু। সহিংসতা সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি অভিযান চলবে বলেও জানানো হয়েছে সে দেশের পুলিশের পক্ষ থেকে।
ব্যাপক আন্দোলন-সংঘর্ষের মাঝেই, বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্ট রবিবার আমূল কোটা সংস্কারের রায় দিয়েছে। এই রায়কে যেমন স্বাগত জানিয়েছেন বিক্ষোভকারীরা, স্বাগত জানিয়েছে সরকার পক্ষও। সুপ্রিম-নির্দেশের পর সে দেশের কোটা বিরোধী আন্দোলনকারীরা ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ৪৮ ঘন্টার জন্য প্রত্যাহার করেছেন।
অন্যদিকে সুপ্রিম কোর্ট সরকারি চাকরিতে কোটা নিয়ে যে রায় দিয়েছে, তা নিয়ে মঙ্গলবার সংবাদ সম্মেলন করবেন সে দেশের চার মন্ত্রী। জানা গিয়েছে সোমবার দেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিজ্ঞপ্তি জারির অনুমতি দিয়েছেন। মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকার গুলশানে আইনমন্ত্রীর সরকারি বাসভবনে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক ছাড়াও উপস্থিত থাকবেন মন্ত্রী ফারহাদ হসেন, মহিবুল হাসান, মো. আলী আরফাত। উল্লেখ্য, টানা কারফিউ এবং বিক্ষোভকালে প্রভাবিত হয়েছে সে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যম সূত্রের খবর, রপ্তানিকারী এবং ব্যবসায়ীদের সংগঠনগুলিকে নিয়ে গণভবনে সোমবার বৈঠকে বসেছিলেন শেখ হাসিনা। সেখানে তিনি পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেন। পরিস্থিতি বিচার করে কারফিউ নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন তিনি। সঙ্গেই জানিয়েছেন, এই মুহূর্তে তাঁর প্রাথমিক লক্ষ্য, সে দেশের পরিস্থিতি স্বাভাবিক করা।
বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যম সূত্রের খবর, রবি এবং সোমবারের পর, মঙ্গলবারও বাংলাদেশে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। একই সঙ্গে বেড়েছে কারফিউর মেয়াদ। অর্থাৎ কারফিউ জারি থাকছে মঙ্গলবারেও। এই নিয়ে টানা চতুর্থদিন কারফিউ জারি থাকছে সে দেশে। তবে চতুর্থ দিনে দেখা গিয়েছে, রাস্তায় তুলনায় মানুষের সংখ্যা বেড়েছে। সোমবারের তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশে সহিংসতায় প্রাণ গিয়েছে অন্তত ১৭৪। আহত-জখম বহু। সহিংসতা সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি অভিযান চলবে বলেও জানানো হয়েছে সে দেশের পুলিশের পক্ষ থেকে।
ব্যাপক আন্দোলন-সংঘর্ষের মাঝেই, বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্ট রবিবার আমূল কোটা সংস্কারের রায় দিয়েছে। এই রায়কে যেমন স্বাগত জানিয়েছেন বিক্ষোভকারীরা, স্বাগত জানিয়েছে সরকার পক্ষও। সুপ্রিম-নির্দেশের পর সে দেশের কোটা বিরোধী আন্দোলনকারীরা ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ৪৮ ঘন্টার জন্য প্রত্যাহার করেছেন।
অন্যদিকে সুপ্রিম কোর্ট সরকারি চাকরিতে কোটা নিয়ে যে রায় দিয়েছে, তা নিয়ে মঙ্গলবার সংবাদ সম্মেলন করবেন সে দেশের চার মন্ত্রী। জানা গিয়েছে সোমবার দেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিজ্ঞপ্তি জারির অনুমতি দিয়েছেন। মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকার গুলশানে আইনমন্ত্রীর সরকারি বাসভবনে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক ছাড়াও উপস্থিত থাকবেন মন্ত্রী ফারহাদ হসেন, মহিবুল হাসান, মো. আলী আরফাত। উল্লেখ্য, টানা কারফিউ এবং বিক্ষোভকালে প্রভাবিত হয়েছে সে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যম সূত্রের খবর, রপ্তানিকারী এবং ব্যবসায়ীদের সংগঠনগুলিকে নিয়ে গণভবনে সোমবার বৈঠকে বসেছিলেন শেখ হাসিনা। সেখানে তিনি পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেন। পরিস্থিতি বিচার করে কারফিউ নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন তিনি। সঙ্গেই জানিয়েছেন, এই মুহূর্তে তাঁর প্রাথমিক লক্ষ্য, সে দেশের পরিস্থিতি স্বাভাবিক করা।
