নিতাই দে, আগরতলা: বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে দিল্লি থেকে যখন যে নির্দেশ আসবে সেই নির্দেশ মোতাবেক কাজ করবে ত্রিপুরা রাজ্য সরকার। ত্রিপুরা সরকার সর্বদা নজর রেখে চলেছে এবং ভারত সরকারের সঙ্গে কথা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা।
মঙ্গলবার আগরতলায় বিদ্যুৎ নিগমের একটি অনুষ্ঠানে ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী অধ্যাপক ডা: মানিক সাহা সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে এই কথা বলেন। পাশাপাশি তিনি বলেন, বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে ত্রিপুরা রাজ্যের মুখ্য সচিব, বিএসএফ, সিআরপিএফ সহ, ত্রিপুরা পুলিশের মহা নির্দেশক এবং রাজ্যের বিভিন্ন আধা সামরিক বাহিনীর আধিকারিকদের সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী কথা বলেছেন। এবং রাজ্যের যে সমস্ত বর্ডারগুলো রয়েছে বাংলাদেশের সঙ্গে সেই বর্ডারগুলি দিয়ে যাতে কেউ প্রবেশ করতে না পারেন তার জন্য কঠোর ব্যবস্থাও নিচ্ছে রাজ্য সরকার। বাংলাদেশের চলমান পরিস্থিতির এ সময়ে বর্ডার এলাকাগুলোতে যদি কোনও সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় তাহলে বিএসএফ, ত্রিপুরা পুলিশ, অসম রাইফেলসকে একসাথে কাজ করার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশে হিন্দুদের উপর যে আক্রমণ হচ্ছে তাতে ওই দেশের কিছু নাগরিকরা এগিয়ে আসছেন, মন্দির সহ হিন্দুদের উপর যাতে আক্রমণ না হয় এবং তাঁদেরকে পাহারা পর্যন্ত দেওয়া হচ্ছে, সবটাই সংবাদমাধ্যমে দেখে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, 'এটা একটা ভাল উদ্যোগ'।
মঙ্গলবার আগরতলায় বিদ্যুৎ নিগমের একটি অনুষ্ঠানে ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী অধ্যাপক ডা: মানিক সাহা সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে এই কথা বলেন। পাশাপাশি তিনি বলেন, বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে ত্রিপুরা রাজ্যের মুখ্য সচিব, বিএসএফ, সিআরপিএফ সহ, ত্রিপুরা পুলিশের মহা নির্দেশক এবং রাজ্যের বিভিন্ন আধা সামরিক বাহিনীর আধিকারিকদের সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী কথা বলেছেন। এবং রাজ্যের যে সমস্ত বর্ডারগুলো রয়েছে বাংলাদেশের সঙ্গে সেই বর্ডারগুলি দিয়ে যাতে কেউ প্রবেশ করতে না পারেন তার জন্য কঠোর ব্যবস্থাও নিচ্ছে রাজ্য সরকার। বাংলাদেশের চলমান পরিস্থিতির এ সময়ে বর্ডার এলাকাগুলোতে যদি কোনও সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় তাহলে বিএসএফ, ত্রিপুরা পুলিশ, অসম রাইফেলসকে একসাথে কাজ করার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশে হিন্দুদের উপর যে আক্রমণ হচ্ছে তাতে ওই দেশের কিছু নাগরিকরা এগিয়ে আসছেন, মন্দির সহ হিন্দুদের উপর যাতে আক্রমণ না হয় এবং তাঁদেরকে পাহারা পর্যন্ত দেওয়া হচ্ছে, সবটাই সংবাদমাধ্যমে দেখে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, 'এটা একটা ভাল উদ্যোগ'।
