আজকাল ওয়েবডেস্ক: সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে একটি ভিডিও। ভিডিওতে দেখা গিয়েছে এক বালক চিৎকার করছে, কিন্তু তার আর্তনাদে যেন কর্ণপাত নেই কারও। উলটে বাড়ছে অত্যাচারের পরিমাণ, তার চিৎকারে যেন উল্লাস বাড়ছে বাকিদের। একদল যুবক তাকে ঘিরে ধরে, গাছে বেঁধে মারধর করছে। ঘটনার নৃশংসতায় শিউরে উঠছেন সাধারণ মানুষ। যদিও ভাইরাল হওয়া ওই ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি আজকাল ডট ইন।
A minor boy was allegedly tied to a tree and mercilessly beaten up with drip pipes by some people on suspicion of theft in #Karnataka's #Davanagere district.
— Hate Detector ???? (@HateDetectors)
A case was registered against nine people in this connection and one of the accused has been taken into custody for… https://t.co/9IyEf0FnOy pic.twitter.com/waC5NTsCuPTweet by @HateDetectors
সর্বভারতীয় সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, ঘটনাস্থল কর্ণাটকের দাভানগের। সূত্রের খবর, চান্নাগিরি তালুকের নাল্লুরের কাছে আস্তাপানাহাল্লি গ্রামের হাক্কি-পিক্কি উপজাতির ওই নাবালকের উপর চরম অত্যাচার চালিয়েছে তারই উপজাতির লোকজন।
জানা গিয়েছে ওই নাবালকের বিরুদ্ধে চুরির অভিযোগ। স্কুলছুট ওই নাবালককে তার পরেই তার উপজাতির কয়েকজন স্থানীয় একটি সুপারি গাছে বেঁধে চরম অত্যাচার চালায়। তার আর্তনাদের মাঝেই গোপনাঙ্গে লাল পিঁপড়ে ছেড়ে দেওয়া হয় বলেও অভিযোগ।
সর্বভারতীয় সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, ঘটনাটি দিনকয়েক আগের। সোশ্যাল মিডিয়ায় সম্প্রতি ওই ভিডিও ব্যাপক ভাইরাল হতেই সকলের নজরে আসে। নেটিজেনদের মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভের সঞ্চার করেছে এই ঘটনা। নিজেদের উপজাতির কারও সঙ্গে এই ধরনের অমানবিক অত্যাচার! তা নিয়েও প্রশ্ন তুলছেন অনেকে। দাভানগেরের পুলিশ সুপার উমা প্রশান্ত চান্নাগিরি পুলিশকে ঘটনা প্রসঙ্গে বিস্তারিত তথ্য জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন বলেও খবর সূত্রের।
