আজকাল ওয়েবডেস্ক: ক্যালসিয়াম আমাদের শরীরের জন্য একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ খনিজ। যা হাড় ও দাঁতের সুস্থতা, পেশীর কার্যকারিতা ঠিক রাখতে সাহায্য করে। প্রাপ্তবয়স্কদের প্রতিদিন ৭০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম গ্রহণ করা উচিত। দুধ ক্যালসিয়ামের অন্যতম প্রধান উৎস। তবে অনেকেরই দুধ খেলে হজম হয় না। সেক্ষেত্রে নিয়মিত বেশ কয়েকটি খাবার খেলেও শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরণ হয়।
2
8
টফু: ইদানীং বাঙালির রান্নাঘরে টফু বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। ক্যালসিয়ামের ঘাটতি মেটাতে টফু খুব ভাল কাজ করে। আধ কাপ টফুতে মোটামুটি ৮০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়।
3
8
সুর্যমুখী বীজ: ক্যালসিয়ামের ঘাটতি মেটাতে এই বীজের গুণাগুন প্রচুর।এক কাপ সুর্যমুখী বীজে ১০৯ গ্ৰাম ক্যালসিয়াম থাকে।ম্যাগনেসিয়াম উপস্থিত থাকায় নার্ভ ও পেশীকে সুস্থ ও সচল রাখে।
4
8
আমন্ড: যদি দুগ্ধজাত খাবার ছাড়াই শরীরের ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরণ করতে চান, তবে আমন্ড আপনার জন্য উপযুক্ত বিকল্প। রোজ কিছু বাদাম সারারাত জলে ভিজিয়ে রাখুন এবং সকালে খালি পেটে চিবিয়ে খান ।
5
8
উদ্ভিজ্জ দুধঃ বিভিন্ন ব্র্যান্ডের সোয়া দুধ, ওট দুধ, আমন্ড দুধে ক্যালসিয়াম ভরপুর মাত্রায় থাকে। যা পান করলে কোলেস্টেরল বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কাও থাকে না।
6
8
সবুজ শাকঃ সবুজ শাক ক্যালসিয়াম সহ বিভিন্ন প্রয়োজনীয় পুষ্টির অন্যতম সেরা উৎস। মাত্র ১০০ গ্রাম কাঁচা পালং শাকের মধ্যে ৯৯ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম রয়েছে, সঙ্গে ২.২ গ্রাম ফাইবার, ২.৮৬ গ্রাম প্রোটিন এবং ২.৭১ মিলিগ্রাম আয়রনও থাকে। শাকসবজি দিয়ে স্যালাড কিংবা অন্যান্য তরকারি রান্না করে খেতে পারেন।
7
8
ব্রকোলি – ক্যালসিয়ামের অন্যতম উৎস ব্রকোলি। এক কাপ কাঁচা ব্রকোলিতে থাকে ৪৩ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম। এছাড়া ভিটামিন সি ও ই, ফাইবার, পটাশিয়াম সমৃদ্ধ ব্রকোলি স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী।
8
8
চিয়া সিড – ফ্যাটি অ্যাসিড এবং ক্যালসিয়ামে ভরপুর চিয়া সিড হাড়ের স্বাস্থ্য মজবুত করতে সাহায্য করে। জলে ভিজিয়ে বা স্মুদির মধ্যে অল্প পরিমাণ চিয়া বীজ দিয়ে প্রতিদিন খেতে পারেন।