কয়েক বছর আগেও সাধারণত বয়স ৬০-এর কাছাকাছি না পৌঁছলে ব্রেন স্ট্রোকের প্রকোপ খুব একটা দেখা যেত না। এখন কমবয়সিদের জন্যও প্রাণঘাতীও হয়ে উঠছে এই অসুখ৷
2
9
সাধারণত দু’ধরনের স্ট্রোক হতে পারে। মস্তিষ্কের কোনও অংশে রক্ত সরবরাহ বাধাগ্রস্ত হলে বা বন্ধ হয়ে গেলে ইস্কেমিক স্ট্রোক এবং মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ হলে হ্যামারেজ স্ট্রোক। যে ধরনের স্ট্রোকই হোক না কেন, মারণ রোগ থেকে সুস্থ হয়ে ওঠার অন্যতম দাওয়াই হল সঠিক সময়ে লক্ষণ শনাক্ত করে চিকিৎসা করা।
3
9
হঠাৎ ও তীব্র মাথাব্যথাঃ এমন ব্যথা যা আগে কখনও অনুভূত হয়নি।
4
9
দৃষ্টি সমস্যাঃ হঠাৎ চোখের দৃষ্টি অস্পষ্ট বা একই জিনিস দু'বার দেখা।
5
9
শরীরের কোনও অংশে ঝিনঝিন বা অনুভূতি লোপ পাওয়াঃ বিশেষ করে মুখ, হাত বা পা এবং প্রায়ই এটি শরীরের একপাশে বেশি দেখা দেয়।
6
9
ভাষা বা কথা বলার সমস্যাঃ হঠাৎ বাক্য গঠন করতে সমস্যা, শব্দ ফেটে যাওয়া বা স্পষ্টভাবে বলতে না পারা।
7
9
হঠাৎ ভারসাম্যহীনতা বা চলাফেরায় সমস্যাঃ হাঁটতে অসুবিধা, ভারসাম্য হারানো বা হঠাৎ ধাক্কা খাওয়ার অনুভূতি।
8
9
এছাড়াও যেসব লক্ষণ দেখা যায় তা হল মুখের একপাশ ঢলে পড়া, হঠাৎ বিভ্রান্তি, স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়া, বা ভুল শব্দ ব্যবহার।
9
9
যদি এই ধরনের কোনও উপসর্গ দেখা দেয় তাহলে অবিলম্বে নিকটস্থ হাসপাতাল বা চিকিৎসকের কাছে যাওয়া আবশ্যক। সময়মতো চিকিৎসাই মৃত্যু এবং স্থায়ী প্রতিবন্ধকতা কমাতে পারে।