নিজস্ব সংবাদদাতা: লীনা গঙ্গোপাধ্যায়ের হাত ধরে স্টার জলসায় শুরু হয়েছে 'চিরসখা'। ভালবাসার এক অন্য সমীকরণ ফুটে উঠছে ধারাবাহিকের গল্পে। জীবনকে দ্বিতীয় সুযোগ দেওয়ার কথা বলছে এই মেগা। ভালবাসার সম্পর্ক মানেই যে রগরগে রোম্যান্স নয়, তা আরও একবার প্রমাণ করছে 'চিরসখা'। 

 


গল্পে কমলিনীর সংসারে নানা অশান্তির ছবি ফুটে উঠছে। শত বাধার মাঝেও স্বতন্ত্র রয়েছে তার ছায়াসঙ্গী হয়ে। কিন্তু সমাজের বাঁকা নজর এড়িয়ে কঠিন হয়ে পড়েছে তাদের পথ চলা। পরিবারে নিত্যনতুন অশান্তির মাঝেই বড় দুর্ঘটনা ঘটল।

 

 

আত্মহত্যা করতে গিয়েছিল মিঠির প্রেমিক প্লুটো। তাই প্লুটোর মা অর্থাৎ স্বতন্ত্রর বউদি, কমলিনী ও মিঠিকে সবার সামনে কটু কথা বলে। হাসপাতালে ভর্তি করা হয় প্লুটোকে। তাকে দেখতে আসে কমলিনী ও মিঠি। সেইসময় তাদের 'মা-মেয়ে দু'জনেই ছেলেধরা' বলে অপমান করে প্লুটোর মা। কারণ, স্বতন্ত্রর সঙ্গে কমলিনীর ঘনিষ্ঠতা মেনে নিতে পারে না সে। 

 


অন্যদিকে, ছেলের প্রেমিকা হিসাবেও মানতে পারে না মিঠিকে। তাই রাগে-ক্ষোভে ফেটে পড়ে সে। অন্যদিকে, মেয়ের অপমান সহ্য করতে পারে না কমলিনী। প্লুটোর মাকে জানায়, যা অভিযোগ আছে, সব যেন তাকে জানানো হয়, মিঠির দিকে কোনও কটূক্তির আঁচ যেন না আসে। এবার কী হবে? পরিবার না কমলিনী, কার পাশে থাকবে স্বতন্ত্র?