ঝড় বয়ে গিয়েছে আর্য-অপর্ণার জীবনে। তাদের প্রেমের আখ্যানে জুড়ে বসেছিল তৃতীয় ব্যক্তি। ডাক্তার হিন্দোল মিত্র। আর তাতেই নতুন মোড় নিয়েছিল ধারাবাহিক ‘চিরদিনই তুমি যে আমার’। অপর্ণার বাবা হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার পর দেবদূতের মতো তাকে বাঁচায় হিন্দোল। আর তারপর থেকেই তাকে মেয়ের জীবনসঙ্গী হিসাবে পেতে চায় অপর্ণার মা-বাবা। বয়সে বড় আর্যর সঙ্গে অপর্ণার সম্পর্ক তারা মেনে নিতে পারেনি। বসের সঙ্গে মেয়ের জীবন কাটানোর ভাবনা ভীত করেছিল তাদের। তারা চেয়েছিল, হিন্দোলের সঙ্গে যেন বিয়ে হয় তাদের আদরের অপুর।

হাসপাতালে চরম সঙ্কটে অপর্ণার পাশে ঢাল হয়ে থাকে হিন্দোল। সুস্থ করে তোলে তার বাবাকে। তরুণ চিকিৎসকের ভূমিকায় অভিনয় করেন মৃত্যুঞ্জয় ভট্টাচার্য। অপর্ণা আর আর্যর প্রেমের মাঝখানে তখন তিনিই ‘কাঁটা’। শান্ত স্বভাবের, স্মিতভাষী চিকিৎসকের চরিত্রটি তাই দর্শকেরও চক্ষুশূল হয়ে ওঠে। তবে ধারাবাহিক এগিয়েছে নিজস্ব গতিতে। অপর্ণার মা-বাবা তাকে বাধ্য করে হিন্দোলকে বিয়ে করতে। কিন্তু শেষমেশ নিজের ভুল বুঝতে পারে অপর্ণার মা। কায়দা করে তাই ভেস্তে দেয় নিজেরই মেয়ের বিয়ে। বিয়ের মণ্ডপে চালিয়ে দেয় আর্য এবং অপর্ণার প্রেমের মুহূর্ত। তারপরই ভেঙে যায় বিয়ে। বেঁকে বসে হিন্দোল।

 

?utm_source=ig_embed&utm_campaign=loading" data-instgrm-version="14"> ?utm_source=ig_embed&utm_campaign=loading" target="_blank" rel="noopener">
 
 
 
 
 
View this post on Instagram
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 

?utm_source=ig_embed&utm_campaign=loading" target="_blank" rel="noopener">A post shared by Mrityunjay Bhattacharyaa (@nil_mrityunjoy)