আজকাল ওয়েবডেস্ক: আনোয়ার আলি ইস্যুতে বল কিছুটা হলেও মোহনবাগানের কোর্টে। অনিশ্চিত হয়ে পড়ল দেশের অন্যতম সেরা ডিফেন্ডারের ফুটবল জীবন। শুক্রবার আনোয়ার এবং মোহনবাগান কর্তাদের থেকে তাঁদের বক্তব্য শোনা হয়। শনিবার নিজেদের রায় জানায় ফেডারেশনের প্লেয়ার্স স্টেটাস কমিটি। জানানো হয়েছে, মোহনবাগানের সঙ্গে চুক্তিভঙ্গ করে অনৈতিক কাজ করেছে আনোয়ার। নিয়ম অনুযায়ী তাঁর নির্বাসিত হওয়া উচিত। কিন্তু আনোয়ারের ফুটবল জীবনের কথা ভেবে মোহনবাগানকে আপত্তি তুলে নিতে বলা হয়েছে। কারণ তিনি মোহনবাগানের হয়ে খেলতে রাজি নয়। তবে রিলিজ পেতে মোটা অঙ্কের ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। একই সঙ্গে দুই ক্লাবের ট্রান্সফার উইন্ডো ব্যান হতে পারে।
শাস্তির মুখে পড়তে হতে পারে ইস্টবেঙ্গল এবং দিল্লি এফসিকে। নিয়ম ভেঙে ফুটবলার সই করিয়ে নিষেধাজ্ঞার মুখে পড়তে হতে পারে দুই ক্লাবকে। শোনা যাচ্ছে, আনোয়ারকে ছাড়ার বাবদ বিশাল অঙ্কের ক্ষতিপূরণ দাবি করেছে মোহনবাগান। এই অঙ্ক নাকি প্রায় ১৫ কোটির কাছাকাছি। অঙ্কের পরিমাণ নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে আলোচনা চলছে। এই বিষয়েই পরের পাঁচ দিনের মধ্যে ইস্টবেঙ্গল এবং দিল্লিকে নিজেদের অবস্থান জানাতে বলা হয়েছে। ক্ষতিপূরণের অঙ্ক নিয়ে সমঝোতা না হলে সমস্যায় পড়বেন আনোয়ারই। অনিশ্চিত হয়ে পড়বে তাঁর ভবিষ্যৎ। কারণ মোহনবাগানের থেকে এনওসি না পাওয়া পর্যন্ত অন্য কোনও ক্লাবের হয়ে খেলতে পারবেন না আনোয়ার।
শাস্তির মুখে পড়তে হতে পারে ইস্টবেঙ্গল এবং দিল্লি এফসিকে। নিয়ম ভেঙে ফুটবলার সই করিয়ে নিষেধাজ্ঞার মুখে পড়তে হতে পারে দুই ক্লাবকে। শোনা যাচ্ছে, আনোয়ারকে ছাড়ার বাবদ বিশাল অঙ্কের ক্ষতিপূরণ দাবি করেছে মোহনবাগান। এই অঙ্ক নাকি প্রায় ১৫ কোটির কাছাকাছি। অঙ্কের পরিমাণ নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে আলোচনা চলছে। এই বিষয়েই পরের পাঁচ দিনের মধ্যে ইস্টবেঙ্গল এবং দিল্লিকে নিজেদের অবস্থান জানাতে বলা হয়েছে। ক্ষতিপূরণের অঙ্ক নিয়ে সমঝোতা না হলে সমস্যায় পড়বেন আনোয়ারই। অনিশ্চিত হয়ে পড়বে তাঁর ভবিষ্যৎ। কারণ মোহনবাগানের থেকে এনওসি না পাওয়া পর্যন্ত অন্য কোনও ক্লাবের হয়ে খেলতে পারবেন না আনোয়ার।
