আজকাল ওয়েবডেস্ক: মূল্যবৃদ্ধির জেরে ভুগতে হচ্ছে বিশ্বের প্রায় সকল দেশকে। জিনিসপত্রের চড়া দামের ফলে সাধারণ মানুষের নিত্যদিনের জীবনযাপনে ব্যাঘাত ঘটছে। চড়া মূল্যবৃদ্ধির ফলে কোনও দেশের অর্থনীতির হাল কী হতে পারে তার জলজ্যান্ত উদাহরণ জিম্বাবোয়ে। মধ্যেপ্রাচ্যের একটি দেশকেও ভুগতে হচ্ছে প্রবল মূল্যবৃদ্ধির কবলে পড়ে। সে দেশে এক কাপ কফির জন্য মেটাতে হচ্ছে ২৫ হাজার পাউন্ড।
কথা হচ্ছে সিরিয়ার। এক সময়ে এক মার্কিন ডলারের দাম ছিল ৫০ সিরিয়ান পাউন্ড। টানা গৃহযুদ্ধ, অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা এবং টালমাটাল রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে ভুগছিল দেশটি। সদ্য বিদ্রোহী গোষ্ঠী ক্ষমতা দখল করেছে। দেশ ছেড়ে পরিবার-সহ পালিয়ে গিয়েছেন প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদ। সিরিয়ায় বর্তমানে এক মার্কিন ডলারের দাম ১৫ হাজার সিরিয়ান পাউন্ড।
ইলোনা কারাফিন নামের ইনফ্লুয়েন্সার সদ্য ঘুরতে গিয়েছিলেন সিরিয়ায়। নিজের সমাজমাধ্যমের হ্যান্ডলে একটি পোস্ট করে তিনি বলেছেন সেই দেশের ধুঁকতে থাকা অর্থনীতির বিষয়ে। ইলোনা জানিয়েছেন, সিরিয়ার পাউন্ডের দাম এতটাই কমে গিয়েছে যে দৈনিক জিনিসপত্র কেনাও অনেকের সাধ্যের বাইরে। সিরিয়ার পাউন্ডের দর এতটাই পড়ে গিয়েছে যে, কোনও জিনিস কিনতে হলে সাধারণ মানুষকে টাকার বান্ডিল নিয়ে ঘুরতে হয়।
