আজকাল ওয়েবডেস্ক:‌ প্রবল বিস্ফোরণে কাঁপল দিল্লি। লালকেল্লার সামনে পরপর তিনটি গাড়িতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ হয়। ঘটনায় এখনও পর্যন্ত ৮ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছে। আহত বহু। দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণের পরেই হাই অ্যালার্ট জারি হয়েছে কলকাতায়। শহরের সমস্ত থানাকে সতর্ক করেছে লালবাজার। এই পরিস্থিতিতে কলকাতায় দক্ষিণ আফ্রিকা–ভারত ম্যাচের নিরাপত্তা বাড়ছে। ১৪ নভেম্বর থেকে ইডেনে শুরু হচ্ছে দুই দলের প্রথম টেস্ট। ভারত ইতিমধ্যেই কলকাতায় পা রেখেছে। দক্ষিণ আফ্রিকা দল এদিন সন্ধেয় শহরে এসে পৌঁছে গিয়েছে। জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার কালীঘাট মন্দিরে যাওয়ার কথা ছিল ভারতের কোচ গৌতম গম্ভীরের। সেটা আপাতত স্থগিত রাখা হয়েছে।


দুই দলের টেস্ট নিয়ে উন্মাদনা তুঙ্গে। প্রথম কয়েকদিনের টিকিট নিঃশেষ। ফলে কড়া নিরাপত্তায় মুড়ে ফেলা হচ্ছে ইডেনকে। ভারতীয় দলের নিরাপত্তাও কয়েক গুণ বাড়ানো হচ্ছে বলেই খবর। জানা গিয়েছে, ত্রিস্তরীয় নিরাপত্তা বলয় থাকবে ইডেনে। স্টেডিয়াম চত্বরের বাইরে, স্টেডিয়ামে প্রবেশদ্বার থেকে গ্যালারি পর্যন্ত এবং দর্শকাসনে নিশ্চিদ্র নিরাপত্তা থাকবে। প্রতিটি দর্শককে দু’বার মেটাল স্ক্যানের মধ্যে দিয়ে যেতে হবে। দর্শকাসনে সাদা পোশাকের পুলিশ থাকবে বলে খবর। এমনিতেই ইডেনে কোনও ম্যাচ থাকলে যথেষ্ট নিরাপত্তা থাকে। এই পরিস্থিতিতে কোনও সন্দেহজনক বস্তু নিয়ে ভিতরে যাওয়া যাবে না। দর্শকদের গতিবিধিও নজরে রাখা হবে। 


এদিকে, রাজধানীতে ভয়াবহ বিস্ফোরণের পরেই হাই অ্যালার্ট কলকাতায়। শহরের সমস্ত থানাকে সতর্ক করল লালবাজার। বিশেষ করে মেট্রো সংলগ্ন এলাকাতে নিরাপত্তা বাড়ানোর কথা বলা হয়েছে। শুধু তাই নয়, নাকা চেকিং এবং পেট্রোলিংয়েও জোর দেওয়ার কথাও লালবাজারের তরফে বলা হয়েছে বলে সূত্রের খবর। পাশাপাশি কলকাতায় ঢোকা এবং বেরনোর সমস্ত রাস্তাতেই নজরদারিতে বিশেষ জোর দিতে বলা হয়েছে বলেও জানা যাচ্ছে। শুধু কলকাতাতেই নয়, রাজ্যের সমস্ত জেলার পুলিশ সুপার এবং থানাগুলিকেও অ্যালার্ট করা হয়েছে বলেও খবর।


এটা ঘটনা, প্রথম টেস্টের কয়েকদিনের টিকিট নিঃশেষ। ফলে কড়া নিরাপত্তায় মুড়ে ফেলা হচ্ছে ইডেনকে। 
কলকাতার মেট্রো সংলগ্ন এলাকাতে নিরাপত্তা বাড়ানোর কথা বলা হয়েছে। শুধু তাই নয়, নাকা চেকিং এবং পেট্রোলিংয়েও জোর দেওয়ার কথাও লালবাজারের তরফে বলা হয়েছে বলে সূত্রের খবর। পাশাপাশি কলকাতায় ঢোকা এবং বেরনোর সমস্ত রাস্তাতেই নজরদারিতে বিশেষ জোর দিতে বলা হয়েছে বলেও জানা যাচ্ছে। শুধু কলকাতাতেই নয়, রাজ্যের সমস্ত জেলার পুলিশ সুপার এবং থানাগুলিকেও অ্যালার্ট করা হয়েছে বলেও খবর।