তীর্থঙ্কর দাস: বড়দিনের আগে আজকাল ডট ইন-এ দেখুন স্বাধীনতার আগে তৈরি হওয়া কলকাতা শহরের একমাত্র গোয়ানিজ বেকারির গল্প। কলকাতা শহরের এই বেকারি বিগত ৯৩ বছর ধরে নারী শক্তির এক অনন্য উদাহরণ। ১৯৩০ সালে তৈরি হয় "সালদানা বেকারি"। উবেলিনা সালদানা এবং তার স্বামী এই কেক বানানোর কারখানা এবং ব্যবসা চালু করেন। স্বাধীনতার আগে কলকাতার রফি আহমেদ কিদওয়াই স্ট্রিটে তৈরি হয় এই কেক কারখানা। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই কেক ব্যবসার মালিকানা যায় পরবর্তী প্রজন্মের কাঁধে। উবেলিনা সালদানার ছেলের বউ মোনা এই ব্যবসার হাল ধরেন উবেলিনার মৃত্যুর পরে।
বর্তমানে এই ব্যবসার হাল ধরেছেন মোনার নাতনি আলিশা আলেকজান্ডার, সঙ্গে আছেন মা ডেবরা। চার প্রজন্ম ধরে মহিলারাই এই কেকের ব্যবসা সামলে আসছেন। ডেবরা আলেকজান্ডার পেশায় ছিলেন ব্যাংককর্মী। সেই চাকরি ছেড়ে তিনি এই ব্যবসায় আসেন। লন্ডন থেকে পেস্ট্রি শেফের উপর ডিপ্লোমা কোর্স করে কলকাতায় ফিরে আসেন ডেবরার মেয়ে আলিশা। মা মেয়ে মিলে নিত্যনতুন কেক বানাচ্ছেন যার চাহিদাও বাড়ছে। সালদানা বেকারিতে যারা কাজ করেন তারাও ৪ দশক ধরে কাজ করে আসছেন। প্রতিবছর বড়দিনের দিন এই ৯৩ বছরের পুরনো সালদানা বেকারির সামনে ভোর থেকে মানুষ লাইন দিয়ে অর্ডার করা কেক নিয়ে যান।
সালদানার ফ্রুট কেক খুব জনপ্রিয়। আপেল টার্ট , লেমন টার্ট , জ্যাম কুকি, কাপকেক, হার্ট কেক, ফ্রেঞ্চ ম্যাকারুন , অপেরা কেক স্লাইজ, চকোলেট বোট, চিজ কেক সালদানার জনপ্রিয় কিছু কেক। বড়দিনের মরশুমে সালদানার কেক না খেলে পুরোটাই মিস।
বর্তমানে এই ব্যবসার হাল ধরেছেন মোনার নাতনি আলিশা আলেকজান্ডার, সঙ্গে আছেন মা ডেবরা। চার প্রজন্ম ধরে মহিলারাই এই কেকের ব্যবসা সামলে আসছেন। ডেবরা আলেকজান্ডার পেশায় ছিলেন ব্যাংককর্মী। সেই চাকরি ছেড়ে তিনি এই ব্যবসায় আসেন। লন্ডন থেকে পেস্ট্রি শেফের উপর ডিপ্লোমা কোর্স করে কলকাতায় ফিরে আসেন ডেবরার মেয়ে আলিশা। মা মেয়ে মিলে নিত্যনতুন কেক বানাচ্ছেন যার চাহিদাও বাড়ছে। সালদানা বেকারিতে যারা কাজ করেন তারাও ৪ দশক ধরে কাজ করে আসছেন। প্রতিবছর বড়দিনের দিন এই ৯৩ বছরের পুরনো সালদানা বেকারির সামনে ভোর থেকে মানুষ লাইন দিয়ে অর্ডার করা কেক নিয়ে যান।
সালদানার ফ্রুট কেক খুব জনপ্রিয়। আপেল টার্ট , লেমন টার্ট , জ্যাম কুকি, কাপকেক, হার্ট কেক, ফ্রেঞ্চ ম্যাকারুন , অপেরা কেক স্লাইজ, চকোলেট বোট, চিজ কেক সালদানার জনপ্রিয় কিছু কেক। বড়দিনের মরশুমে সালদানার কেক না খেলে পুরোটাই মিস।
