আজকাল ওয়েবডেস্ক: কোটা বিরোধী আন্দোলনের দ্বিতীয় পর্ব। দিনে দিনে ফের উত্তপ্ত ওপারবাংলা। ক্রমে বাড়ছে মৃতের সংখ্যা। একই সঙ্গে ঘনীভূত হচ্ছে বাংলাদেশে রাজনৈতিক সংকট। শুক্র এবং শনিবারের পর রবিবার সকাল থেকে উত্তাল ঢাকা সহ দেশের নানা প্রান্ত। শেষ পাওয়া খবর অনুযায়ী, বাংলাদেশে প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ৩০ জন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রবিবার সন্ধে ৬টা থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য জারি হবে কারফিউ। 
শনিবার বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মঞ্চ জানিয়ে দিয়েছিল রবিবার থেকে চলবে সর্বাত্মক অসহযোগ আন্দোলন। কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে ফের ঘনীভূত হওয়া আন্দোলনকে ঠেকাতে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে গণভবনে আলোচনায় বসতে চেয়েছিলেন শেখ হাসিনা। তবে সেই প্রস্তাব খারিজ করে শনিবারই নাহিদ ইসলাম জানিয়েছিলেন, রবিবার থেকে সারাদেশ জুড়ে শুরু হবে সর্বাত্মক অসহযোগ। কার্যত স্পষ্ট ছিল, ফের মুখোমুখি হতে চলেছে সরকার পক্ষ এবং বিক্ষোভকারীদের পক্ষ।
আন্দোলন থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদত্যাগের দাবি তুলেছেন আন্দোলনকারীরা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ফের দুপুর ১টার পর ঢাকায় মোবাইল ইন্টারনেট বন্ধ করে দেওয়া হয়। তবে বাংলাদেশের সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, ঢাকা শহরে ফোর জি ইন্টারনেট বন্ধ করা হয়েছে, চালু রয়েছে ব্রডব্যান্ড। তবে বন্ধ থাকবে ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ সহ বেশ কয়েকটি অ্যাপ।
বাংলাদেশের সংবাদ মাধ্যম সূত্রের খবর, রবিবার বিকেল ৪টা পর্যন্ত, সে দেশে নিহত হয়েছেন অন্তত ৩২ আন্দোলনকারী। ফেনীতে ৫জন, সিরাজগঞ্জে ৪জন, মুন্সিগঞ্জে ৩জন, বগুড়ায় ৩জন, সিলেটে ২জন, পাবনায় ২জন, বরিশালে ১জন সহ মোট ৩২ জনের মৃত্যু হয়েছে। ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ সূত্রে খবর, রবিবার নানা জায়গা থেকে অন্তত ৫০ জন গুলিবিদ্ধ, আহত আন্দোলনকারীকে আনা হয়েছে হাসপাতালে।
অন্যদিকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রবিবার সন্ধে ৬টা থেকে পরবর্তী নির্দেশ পর্যন্ত ঢাকা সহ সব বিভাগীয় সদর্জ সিটি করপোরেশন, পৌরসভা, জেলা সদর, শিল্পাঞ্চলে কারফিউ জারি হবে বলে জানা গিয়েছে বাংলাদেশ সংবাদ মাধ্যম সূত্রে।
আন্দোলনের মাঝেই বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক নাহিদ রবিবার জানিয়েছেন, সোমবার দেশের নানা স্থানে শহিদদের স্মৃতিতে শহিদ স্মৃতি ফলক উন্মোচন করা হবে। অব্যাহত থাকবে বিক্ষোভ, আন্দোলন, গণ অবস্থান। মঙ্গলবার তাঁদের কর্মসূচি 'লং মার্চ টু ঢাকা'।
শনিবার বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মঞ্চ জানিয়ে দিয়েছিল রবিবার থেকে চলবে সর্বাত্মক অসহযোগ আন্দোলন। কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে ফের ঘনীভূত হওয়া আন্দোলনকে ঠেকাতে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে গণভবনে আলোচনায় বসতে চেয়েছিলেন শেখ হাসিনা। তবে সেই প্রস্তাব খারিজ করে শনিবারই নাহিদ ইসলাম জানিয়েছিলেন, রবিবার থেকে সারাদেশ জুড়ে শুরু হবে সর্বাত্মক অসহযোগ। কার্যত স্পষ্ট ছিল, ফের মুখোমুখি হতে চলেছে সরকার পক্ষ এবং বিক্ষোভকারীদের পক্ষ।
আন্দোলন থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদত্যাগের দাবি তুলেছেন আন্দোলনকারীরা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ফের দুপুর ১টার পর ঢাকায় মোবাইল ইন্টারনেট বন্ধ করে দেওয়া হয়। তবে বাংলাদেশের সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, ঢাকা শহরে ফোর জি ইন্টারনেট বন্ধ করা হয়েছে, চালু রয়েছে ব্রডব্যান্ড। তবে বন্ধ থাকবে ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ সহ বেশ কয়েকটি অ্যাপ।
বাংলাদেশের সংবাদ মাধ্যম সূত্রের খবর, রবিবার বিকেল ৪টা পর্যন্ত, সে দেশে নিহত হয়েছেন অন্তত ৩২ আন্দোলনকারী। ফেনীতে ৫জন, সিরাজগঞ্জে ৪জন, মুন্সিগঞ্জে ৩জন, বগুড়ায় ৩জন, সিলেটে ২জন, পাবনায় ২জন, বরিশালে ১জন সহ মোট ৩২ জনের মৃত্যু হয়েছে। ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ সূত্রে খবর, রবিবার নানা জায়গা থেকে অন্তত ৫০ জন গুলিবিদ্ধ, আহত আন্দোলনকারীকে আনা হয়েছে হাসপাতালে।
অন্যদিকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রবিবার সন্ধে ৬টা থেকে পরবর্তী নির্দেশ পর্যন্ত ঢাকা সহ সব বিভাগীয় সদর্জ সিটি করপোরেশন, পৌরসভা, জেলা সদর, শিল্পাঞ্চলে কারফিউ জারি হবে বলে জানা গিয়েছে বাংলাদেশ সংবাদ মাধ্যম সূত্রে।
আন্দোলনের মাঝেই বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক নাহিদ রবিবার জানিয়েছেন, সোমবার দেশের নানা স্থানে শহিদদের স্মৃতিতে শহিদ স্মৃতি ফলক উন্মোচন করা হবে। অব্যাহত থাকবে বিক্ষোভ, আন্দোলন, গণ অবস্থান। মঙ্গলবার তাঁদের কর্মসূচি 'লং মার্চ টু ঢাকা'।
