আজকাল ওয়েবডেস্ক: শনিবার ধসবিধ্বস্ত ওয়েনাডে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ইতিমধ্যেই ধসের জেরে মৃত্যু হয়েছে ৪১৭ জন মানুষের। জানা গিয়েছে প্রধানমন্ত্রী কোরালমালা এবং মুনডাক্কাই গ্রামে তিনি যাবেন। এরপর তিনি ওয়েনাড সহ সমস্ত ধসবিধ্বস্ত এলাকাগুলি ঘুরে দেখবেন। এরপর ত্রাণশিবিরেও যাবেন প্রধানমন্ত্রী। ত্রাণশিবিরে বর্তমানে ১০ হাজার মানুষ রয়েছেন।
কেরালা, তামিলনাড়ু, মহারাষ্ট্র থেকে বহু সাংসদ ইতিমধ্যেই ধসবিধ্বস্ত এলাকায় গিয়েছেন। বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধীও ওয়েনাড গিয়েছেন। তার সঙ্গে গিয়েছিলেন তার বোন প্রিয়াঙ্কা গান্ধীও। এরপর সংসদে এসে এই বিপর্যয়কে জাতীয় বিপর্যয় বলে ঘোষণা করার কথা দাবি করেছেন রাহুল গান্ধী। এই এলাকায় ত্রাণের অর্থ আরও বাড়ানোর দাবিও করেছেন রাহুল গান্ধী। কেরালার মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ন ইতিমধ্যেই জানিয়েছেন দুর্গতদের সেরা পরিষেবা দেওয়া হয়েছে। সেখানে কোনও খামতি রাখা হয়নি। তবে প্রধানমন্ত্রী এবার এই এলাকা পরিদর্শনে যাওয়ার অর্থ সেখানে বাড়তি মাত্রা পাবে।
ইতিমধ্যেই এই বিষয়টি নিয়ে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ জানিয়েছিলেন এই ধস নিয়ে আগেই সতর্কতা জারি করা হয়েছিল। তবে রাজ্য সরকার সেকথা কানে তোলেননি। তবে কেরালার মুখ্যমন্ত্রী পাল্টা জানিয়েছিলেন, যে পরিমান সতর্ক ছিল প্রশাসন তার থেকে বেশি দুর্যোগ হয়েছে। দায়িত্ব পালন করতে কোনও কসুর করেনি রাজ্যপাল। তবে কেন্দ্র এখন দায়িত্ব নিয়ে যে কথা বলছে তা মেনে নেওয়া যায় না।
কেরালা, তামিলনাড়ু, মহারাষ্ট্র থেকে বহু সাংসদ ইতিমধ্যেই ধসবিধ্বস্ত এলাকায় গিয়েছেন। বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধীও ওয়েনাড গিয়েছেন। তার সঙ্গে গিয়েছিলেন তার বোন প্রিয়াঙ্কা গান্ধীও। এরপর সংসদে এসে এই বিপর্যয়কে জাতীয় বিপর্যয় বলে ঘোষণা করার কথা দাবি করেছেন রাহুল গান্ধী। এই এলাকায় ত্রাণের অর্থ আরও বাড়ানোর দাবিও করেছেন রাহুল গান্ধী। কেরালার মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ন ইতিমধ্যেই জানিয়েছেন দুর্গতদের সেরা পরিষেবা দেওয়া হয়েছে। সেখানে কোনও খামতি রাখা হয়নি। তবে প্রধানমন্ত্রী এবার এই এলাকা পরিদর্শনে যাওয়ার অর্থ সেখানে বাড়তি মাত্রা পাবে।
ইতিমধ্যেই এই বিষয়টি নিয়ে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ জানিয়েছিলেন এই ধস নিয়ে আগেই সতর্কতা জারি করা হয়েছিল। তবে রাজ্য সরকার সেকথা কানে তোলেননি। তবে কেরালার মুখ্যমন্ত্রী পাল্টা জানিয়েছিলেন, যে পরিমান সতর্ক ছিল প্রশাসন তার থেকে বেশি দুর্যোগ হয়েছে। দায়িত্ব পালন করতে কোনও কসুর করেনি রাজ্যপাল। তবে কেন্দ্র এখন দায়িত্ব নিয়ে যে কথা বলছে তা মেনে নেওয়া যায় না।
