১) লুক্সেমবার্গ: ইউরোপের একটি ছোট্ট দেশ। এটি ফিনান্সিয়াল সার্ভিসেস বা আর্থিক পরিষেবার একটি বড় কেন্দ্র। ইস্পাত শিল্প এবং অন্যান্য প্রযুক্তিনির্ভর ব্যবসাও এখানে অত্যন্ত উন্নত। এখানকার মানুষজন বিলাসবহুল জীবনযাপন করে। শুধু তাই নয়, শিক্ষা ও স্বাস্থ্যের সুযোগ-সুবিধা অনেক ভালো।
3
7
২) ম্যাকাও (চিন): বিশ্বের ধনী দেশের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ম্যাকাও। ক্যাসিনো (জুয়া) শিল্প এবং পর্যটন এই অঞ্চলের প্রধান আয়ের উৎস। এটি গেমিং হাব হিসেবে বিখ্যাত।
4
7
৩) সিঙ্গাপুর: দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার এই দ্বীপরাষ্ট্রটি ছোট হলেও বিশ্ব বাণিজ্যের এক গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র। এর উন্নত বন্দর, প্রযুক্তিনির্ভর শিল্প সিঙ্গাপুরকে ধনী করেছে।
5
7
৪) আয়ারল্যান্ড: এই ইউরোপীয় দেশটি বড় বড় বহুজাতিক সংস্থাগুলির (যেমন গুগল, ফেসবুক) জন্য কর ছাড়ের সুবিধা দেওয়ায় পরিচিত। তথ্যপ্রযুক্তি এবং ওষুধ (ফার্মা) শিল্প এখানে রমরমা ব্যবসা করে। এই শিল্পগুলির হাত ধরেই আয়ারল্যান্ড আজ বিশ্বের ধনী দেশের তালিকায় উপরের দিকে।
6
7
৫) কাতার: মধ্যপ্রাচ্যের এই দেশটি প্রধানত তেল এবং প্রাকৃতিক গ্যাসের জন্য বিখ্যাত। পৃথিবীর অন্যতম বৃহৎ এই জ্বালানি সম্পদের মজুত এবং এর রপ্তানি কাতারকে সম্পদের শিখরে নিয়ে এসেছে। রাজধানী দোহার ঝাঁ চকচকে আধুনিকতা এই দেশের বিপুল ঐশ্বর্যের পরিচয় বহন করে।
7
7
৬) সুইজারল্যান্ড: পাহাড় আর হ্রদের দেশ সুইজারল্যান্ড। এটি বিশ্বের সেরা ব্যাঙ্কিং ব্যবস্থা, উচ্চমানের ঘড়ি এবং চকোলেটের জন্য বিখ্যাত। রাজনৈতিকভাবে নিরপেক্ষ থাকা, স্থিতিশীল অর্থনীতি এবং উন্নত পরিষেবা এই দেশটিকে ধনীদের তালিকায় নিয়মিত জায়গা করে দিয়েছে।