আধুনিক জীবনযাপনে অল্প বয়সেই শরীরে থাবা বসাচ্ছে বিভিন্ন অসুখ। যার মধ্যে নন-অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভার অন্যতম। সহজভাবে বলতে গেলে, লিভারে জমে মেদ। যা অজান্তেই হজম ক্ষমতা সহ নানা শারীরিক সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
2
7
হলুদঃ হলুদ ও গোলমরিচ জল বা দুধে মিশিয়ে খেতে পারেন। টানা এক সপ্তাহ দিনে একবার খাওয়ার পর দুই সপ্তাহ পরে আবার খাওয়া শুরু করুন। এতেই লিভারের টক্সিন দূর করতে সাহায্য করবে হলুদ।
3
7
রসুনঃ রসুন কুঁচি করে জলের সঙ্গে খেতে পারেন অথবা খাবারে যোগ করলেও উপকার পাবেন। রসুন লিভারের চর্বি কমাতে সাহায্য করে।
4
7
আমলকিঃ আমলকিতে উচ্চ মাত্রায় ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট থাকে যা লিভারে মেদ জমাতে বাধা দেয়। প্রতিদিন আমলকি খেলে লিভারের কার্যকারিতা বাড়ে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বজায় থাকে।
5
7
বিটঃ নাইট্রেট এবং বিটালাইনের মতো অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট সমৃদ্ধ বিটরুট রক্ত প্রবাহ বাড়ায় এবং লিভারের উপর অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমায়। এটি টক্সিন দূর করতে সাহায্য করে এবং স্বাস্থ্যকর লিভারের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
6
7
সবুজ শাকসবজিঃ পালং শাক, মেথি পাতা এবং ধনেপাতা ক্লোরোফিল সমৃদ্ধ, যা লিভারের কার্যক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। এগুলি পিত্ত উৎপাদন বাড়ায়, ফলে হজমশক্তি বাড়ে এবং লিভার পরিষ্কার থাকে।
7
7
ফ্যাক্স সিডঃ ফ্ল্যাক্স সিডে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড এবং ফাইবার থাকে, যা প্রদাহ কমায় এবং লিভারে ফ্যাট বিপাকে সহায়তা করে। লিভারের ডিটক্সে অন্যতম ভূমিকা পালন করে এই বীজ।